Total Pageviews

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Saturday, May 30, 2015

চট্টগ্রাম-মংলা বন্দর ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে ভারত India allowed to use Chittagang and Mangla Ports in Bangladesh!

India allowed to use Chittagang and Mangla Ports in Bangladesh!

চট্টগ্রাম-মংলা বন্দর ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে ভারত

     
 চট্টগ্রাম-মংলা বন্দর ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে ভারত

বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে সেভেন সিস্টারে পণ্য পরিবহনে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারে অনুমতি পাচ্ছে ভারত। দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আসন্ন ঢাকা সফরের সময় এ-সংক্রান্ত 'লেটার অব এক্সচেঞ্জ' সই হওয়ার কথা রয়েছে। এর প্রস্তুতি হিসেবে আগামীকাল আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক ডেকেছে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়। পররাষ্ট্র ও নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ভারতকে বাংলাদেশের চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারে অনুমতি দেয়া নিয়ে একটি লেটার অব এক্সচেঞ্জ তৈরি হয় ২০১১ সালের ৬ সেপ্টেম্বর। এতে ভারতের তত্কালীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী সালমান খুরশিদ এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দীপু মনির স্বাক্ষর করার কথা ছিল। তবে তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে সৃষ্ট জটিলতায় শেষ মুহূর্তে এ লেটার অব এক্সচেঞ্জে স্বাক্ষর করেনি বাংলাদেশ। ফলে এখন আবার নতুন করে লেটার অব এক্সচেঞ্জে সই করবে দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী। বিষয়টি নিয়ে বর্তমানে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় কাজ করছে।

জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের জানুয়ারিতে দিল্লি সফরকালে ভারতকে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার করতে দেয়ার বিষয়ে তার সম্মতির কথা জানান। একই সঙ্গে তিনি নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনে ভারতের ভূখণ্ড ব্যবহারের ইচ্ছাও প্রকাশ করেন। শেখ হাসিনা ও ভারতের তখনকার প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বৈঠকের পর প্রকাশিত যৌথ ইশতেহারে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়। পরের বছর সেপ্টেম্বরে মনমোহন সিং ঢাকা সফরে এলে ভারতকে চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহারে সম্মতিপত্র সই করার কথা ছিল বাংলাদেশের। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির আপত্তির কারণে ভারত শেষ মুহূর্তে তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি সইয়ে অপারগতা প্রকাশ করলে বাংলাদেশও এ সম্মতিপত্র সইয়ের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে। এ সময় ভারতীয় গণমাধ্যমে 'ভারত তিস্তায় পানি না দিলে বন্দর ব্যবহার করতে দেবে না বাংলাদেশ' শীর্ষক কিছু প্রতিবেদনও প্রকাশ হয়।

এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বণিক বার্তাকে বলেন, এশিয়ার পূর্ব ও পশ্চিমের মূল সংযোগস্থলে অবস্থান করায় বাংলাদেশ ভৌগোলিকভাবে বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আর ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্টের মূল কেন্দ্রস্থল হিসেবে এখনো তার পূর্ণ অর্থনৈতিক সুবিধা নিতে পারেনি বাংলাদেশ। ভারত দিয়ে শুরু হলে পরবর্তীতে এশিয়ার অন্য দেশগুলো বাংলাদেশকে কানেকটিং পয়েন্ট বিবেচনা করা শুরু করবে। তা সরাসরি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। ফলে সড়ক, নদীপথ এবং রেল উন্নয়ন ও নতুন সংযোগ নিয়ে যে প্রকল্পগুলো নেয়া হয়েছে, তা ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জন্য লাভজনক হবে। আর যেহেতু বাংলাদেশ-ভারত অমীমাংসিত ইস্যুগুলো সমাধান হওয়া শুরু করেছে, তাই বাংলাদেশও নিজেকে উদারতার দিক থেকে এগিয়ে রাখতে চায়।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের সঙ্গে ভারতের সরাসরি যোগাযোগ স্থাপনে বেশকিছু প্রকল্প হাতে নেয়া হচ্ছে। ত্রিপুরার সাবরুমের সঙ্গে বাংলাদেশের রামগড়ের যোগাযোগ স্থাপনে ভারত ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে ফেনী নদীর ওপর সেতু নির্মাণ করছে। ফলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মাত্র ৭২ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করলেই ত্রিপুরার সাবরুমে প্রবেশ করতে পারবে ভারতীয় পণ্য। এছাড়া আখাউড়া থেকে আগরতলা পর্যন্ত রেলসংযোগ স্থাপন করা হচ্ছে। এটি নির্মিত হলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে মালবাহী ওয়াগন আখাউড়া হয়ে সরাসরি ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলায় চলে যেতে পারবে। ত্রিপুরা ব্যবহার করে ভারতের সাতটি রাজ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে সরাসরি আমদানি-রফতানি কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম হবে।

এদিকে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথটিকে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রেলওয়ে। এজন্য ৬৭৮ কোটি টাকার একটি সংশোধিত প্রকল্পের অনুমোদন দেয়া হয়। এর মধ্যে সরকার দেবে ১২২ কোটি টাকা। বাকি ৫৫৬ কোটি টাকা ভারত সরকার বাংলাদেশকে ঋণ হিসেবে দেবে। রেল চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় মিটার গেজ রেলপথটি ২০০২ সাল থেকে বন্ধ আছে। এ অবস্থায় সাড়ে ৫১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ রেলপথটিকে আরো ৯ কিলোমিটার বাড়িয়ে ভারতীয় সীমান্ত করিমগঞ্জ পর্যন্ত ডুয়াল গেজে রূপান্তরিত করে চালু করলে বাংলাদেশ ভবিষ্যতে আঞ্চলিক রেলওয়ে নেটওয়ার্ক এবং ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ে নেটওয়ার্ক উভয়ের সঙ্গেই যুক্ত হতে পারবে। ফলে আঞ্চলিক বাণিজ্য ও পর্যটন শিল্পের প্রসার ঘটবে। এ পথটি চট্টগ্রাম বন্দর থেকে আখাউড়া-সিলেট হয়ে কমিরগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে সরাসরি মেঘালয় রাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে।

এদিকে বাগেরহাটের মংলা সমুদ্র বন্দরের সঙ্গে দেশের অন্যান্য অঞ্চলের যোগাযোগ বাড়ানোর লক্ষ্যে খুলনা থেকে মংলা পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ করতে যাচ্ছে সরকার। এ লক্ষ্যে ২০১০ সালে একটি প্রকল্প নেয়া হয়। তবে বাস্তবায়ন বিলম্ব ও নতুন কিছু বিষয় যুক্ত হওয়ায় এটির নির্মাণব্যয় বেড়ে গেছে ২ হাজার ৮০ কোটি টাকা।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় সংশোধিত আকারে 'খুলনা হতে মংলা পোর্ট পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণ' শীর্ষক প্রকল্পটি অনুমোদন করা হয়। রেলওয়ের তথ্যমতে, খুলনা থেকে মংলা পর্যন্ত নতুন রেললাইন স্থাপনে সংশোধিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩ হাজার ৮০১ কোটি টাকা। এর আগে ২০১০ সালে প্রকল্পটির ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ৭২১ কোটি টাকা। চার বছরে প্রকল্পটির ব্যয় বেড়েছে ১২১ শতাংশ। সংশোধিত প্রকল্পের আওতায় ভারত সরকারের ঋণ (এলওসি) সহায়তা ২ হাজার ৩৭১ কোটি টাকা। বাকি ১ হাজার ৪৩০ কোটি টাকা বাংলাদেশ সরকার বহন করবে। ২০১৮ সালে প্রকল্পটি শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে বাস্তবায়নকাল ধরা হয়েছিল ২০১৩ সাল পর্যন্ত।

প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে মংলা বন্দর থেকে রেলপথে খুলনা-বেনাপোল হয়ে কলকাতা পর্যন্ত রেল সংযোগ প্রতিষ্ঠা হবে। এতে মংলা বন্দর থেকে পণ্য খালাস করে সরাসরি কলকাতা নেয়া যাবে।

চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার প্রসঙ্গে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, ইস্যুটি পুরনো। তবে গত বৃহস্পতিবার থেকে বেশ তড়িঘড়ি করেই নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয় কাজ শুরু করেছে। এ নিয়ে শিগগির একটি আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সব নথিপত্র আগেই ঠিক হয়ে রয়েছে। তবে আন্তঃমন্ত্রণালয়ে অন্যান্যদের মতামত নেয়া হবে।

উল্লেখ্য, ভারতের মূল ভূখণ্ড থেকে ত্রিপুরার দূরত্ব ১ হাজার ৬৫০ কিলোমিটার। আর বাংলাদেশের ওপর দিয়ে গেলে দূরত্ব ৩৫০ কিলোমিটারে নেমে আসে। পণ্য পরিবহনে সময় ও ব্যয় কমে আসার কারণে বরাবরই ট্রানশিপমেন্ট আগ্রহী ভারত।

http://www.bonikbarta.com/2015-05-30/news/details/38386.html

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Tweeter

Blog Archive

Welcome Friends

Election 2008

MoneyControl Watch List

Google Finance Market Summary

Einstein Quote of the Day

Phone Arena

Computor

News Reel

Cricket

CNN

Google News

Al Jazeera

BBC

France 24

Market News

NASA

National Geographic

Wild Life

NBC

Sky TV