Total Pageviews

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Thursday, July 17, 2014

শালিমার পেইন্টসে আচমকা বন্ধের নোটিস! ক্ষুব্ধ শ্রমিকরা शालीमार पेंट्स में काम स्थगित

শালিমার পেইন্টসে আচমকা বন্ধের নোটিস! ক্ষুব্ধ শ্রমিকরা

शालीमार पेंट्स में काम स्थगित

एक्सकैलिबर स्टीवेंस विश्वास

बंगाल में बंद कल कारखानों को खुलवाने के संकल्प के साथ मां मानुष माटी की सरकार सत्ता में आया।बंद कल कारखाने तो खुल नहीं रहे हैं,लेकिन चालू औद्योगिक इकाइयां बंद होने लगी हैं।इसी सिलसिले में नया नाम जुड़ा है शालीमार पेंट्स का।बाजार में रंग बनाने वाली नयी कंपनियों के मुकाबले शालीमार लगातार बेरंग होता रहा और अब उसके बंद हो जाने से एक सदी पुरानी इस कंपनी के शानदार इतिहास का लगभग पटाक्षेप हो गया।कर्मचारी सदमे में हैं और राज्य सरकार की तरफ से कोई पहल अभी हो नहीं पायी है जबकि प्रबंधन का कहना है कि लगातार चार महीने से कारखाना चालू रखने की कवायद के बावजूद,कर्मचारियों को वेतन भुगतान जारी रखने के बावजूद वे आगे काम जारी रखने में असमर्थ है।प्रबंधन के इस आकस्मिक निर्णय से गुस्से में हैं कर्मचारी।


शालीमार पेंट्स लिमिटेड ने बुधवार को हावड़ा में अपनी फैक्ट्री में काम स्थगित कर दिया जिससे करीब 350 कामगारों के प्रभावित होने की आशंका है। आज सुबह जब कामगार काम करने फैक्ट्री पहुंचे तो उन्हें दरवाजे पर यह नोटिस चिपका हुआ मिला। कंपनी ने एक बयान में कहा गया है, 'मार्च 2014 में हावड़ा फैक्ट्री में आग लग गई थी, हमने पचिालन शुरू करने की सारी कोशिश कीं इस दौरान हमने अपने कामगारों को पूरा वेतन दिया।


हालांकि संयंत्र चालू करने में अनिश्चितकालीन देरी के कारण हम परिचालन स्थगित करने के लिए बाध्य हैं। कर्मचारियों के हितों को सर्वोच्च प्राथमिकता देते हुए हमने उन्हें देश में अपने दूसरे संयंत्रों और डिपो में रोजगार देने की पेशकश की है। यह कहने की जरूरत नहीं कि शालीमार पश्चिम बंगाल के प्रति प्रतिबद्ध है और हमारे सभी कदम राज्य में उपस्थिति बढ़ाने को लेकर है। हाल के समय में पश्चिम बंगाल में कई कंपनियों को अपना परिचालन रोकना पड़ा है।


শালিমার পেইন্টসে আচমকা বন্ধের নোটিস! ক্ষুব্ধ শ্রমিকরা

প্রিয়দর্শী বন্দ্যোপাধ্যায়: হাওড়ার দানেশ শেখ লেনের শতাব্দী প্রাচীন শালিমার রঙের কারখানা বন্ধ হয়ে গেল৷‌ বুধবার সকাল থেকেই হাওড়ার নাজিরগঞ্জের দানেশ শেখ লেন এলাকায় 'শালিমার পেইন্টস লিমিটেড' নামের ঐতিহ্যশালী এই রঙের কারখানায় তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়৷‌ এর ফলে কর্মহীন হয়ে পড়লেন এখানকার প্রায় ৩০০ জন কর্মচারী৷‌ এদিন সকালের শিফটে কাজে যোগ দিতে আসা শ্রমিকেরা কারখানার গেটে 'সাসপেনশন অফ ওয়ার্ক'-এর নোটিস টাঙানো দেখে ক্ষোভে ফেটে পড়েন৷‌ কারখানা চত্বরে তুমুল বিক্ষোভ শুরু করেন তাঁরা৷‌ কারখানার সামনের রাস্তা অবরোধেরও চেষ্টা করেন তাঁরা৷‌ এদিকে শালিমার পেইন্টস কর্তৃপক্ষের তরফে এদিন বলা হয়েছে, অগ্নিকাণ্ডের পর গত ৪ মাস ধরে সবরকম চেষ্টা চলছে কারখানা সচল রাখার৷‌ শ্রমিক-কর্মচারীদের সমর্থন পেয়ে আমরাও বেতন দিয়েছি নিয়মিত৷‌ কিন্তু প্লান্ট চালু করতে অনির্দিষ্টকাল দেরি হওয়ায় বন্ধ করার সিদ্ধাম্ত নেওয়া হল৷‌ পৌঁছে যায় পুলিস৷‌ শ্রমিকদের অভিযোগ, গত ১২ মার্চ বিধ্বংসী এক অগ্নিকাণ্ডে এই কারখানার অনেকটা অংশই ভস্মীভূত হয়ে যায়৷‌ তার পর থেকে কারখানার উৎপাদন বন্ধ থাকলেও অন্যান্য কাজ চালু ছিল৷‌ কাঁচামাল নিয়ে গিয়ে অন্যত্র রঙ তৈরি করে এখানে প্যাকেজিং করে তা বাজারজাত করা হচ্ছিল৷‌ শ্রমিক, কর্মচারীরাও নিয়মিতই কাজে আসতেন৷‌ কিন্তু হঠাৎই আগাম কোনও কিছু না জানিয়েই কর্তৃপক্ষের তরফে দমকল দপ্তর তথা রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে কারখানায় উৎপাদন চালু করার বিষয়ে ছাড়পত্র না দেওয়ার কারণ দেখিয়ে এদিন থেকে কারখানায় একতরফাভাবে 'সাসপেনশন অফ ওয়ার্ক' নোটিস ঝুলিয়ে দিলেন কারখানা কর্তৃপক্ষ৷‌ এ ব্যাপারে আই এন টি টি ইউ সি-র (তৃণমূল ইনটাক) কারখানা ইউনিটের সহ-সভাপতি দেবাশিস সেন জানান, 'রাজ্য সরকারকে হেয় করতে কর্তৃপক্ষ পরিকল্পিতভাবে কারখানাটি বন্ধ করেছেন৷‌ আমরা সাহায্যের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার আবেদন করেছি৷‌ কিন্তু আমাদের সঙ্গে কোনও আলোচনাই করা হয়নি৷‌ সমস্ত ঘটনা আমরা দলের নেতৃত্বকে জানিয়েছি৷‌ ইউনিয়নের পক্ষ থেকে আমরা পুলিসেও অভিযোগ দায়ের করছি৷‌' তৃণমূলের হাওড়া (শহর) সভাপতি ও রাজ্যের কৃষি বিপণন মন্ত্রী অরূপ রায় বলেন, 'পুরো বিষয়টি নিয়ে শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটকের সঙ্গে কথা বলছি৷‌ সম্প্রতি কর্তৃপক্ষের তরফে কোনও ব্যাপারেই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি৷‌ যাই হোক কারখানা যাতে দ্রুত খোলা যায় তার জন্য আমরা চেষ্টা করছি৷‌ প্রয়োজনে এই নিয়ে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আমরা আলোচনা করব৷‌' এদিকে শ্রমিকদের বক্তব্য, কারখানায় কোনও শ্রমিক অসম্তোষ ছিল না৷‌ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সব ধরনের সহযোগিতা করছিলেন শ্রমিক, কর্মচারীরা৷‌ তা সত্ত্বেও শ্রমিকদের সম্পূর্ণ অন্ধকারে রেখে রাজ্য প্রশাসনের তরফে কারখানা ফের চালু করার বিষয়ে ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে না কারণ দেখিয়ে হঠাৎই কারখানা বন্ধ করে দিলেন কর্তৃপক্ষ৷‌ এর নেপথ্যে চক্রাম্ত রয়েছে বলে অভিযোগ তুলে সরব হয়েছেন শ্রমিকেরা৷‌ ছাড়পত্র পেয়ে শতাব্দীপ্রাচীন এই রঙের কারখানাটি ফের কবে খোলে সেটাই এখন দেখার৷‌


শিল্পের ছবি আরও মলিন, বন্ধ হল হাওড়ার শতাব্দীপ্রাচীন রং কারখানা

নিজস্ব সংবাদদাতা

কলকাতা, ১৭ জুলাই, ২০১৪, ০৩:২১:১২


1

কাজ বন্ধের নোটিস দেখছেন শ্রমিকরা। বুধবার হাওড়ার কারখানায়। ছবি: দীপঙ্কর মজুমদার।



রাজ্যে শিল্পের রংচটা ছবিটাকে আরও বেআব্রু করে দিয়ে বন্ধ হয়ে গেল দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার প্রাচীনতম রং কারখানা শালিমার পেন্টসের দরজা। বুধবার সকালে হাওড়ায় ১১৩ বছরের পুরনো কারখানার দরজায় কাজ বন্ধের (সাসপেনশন অব ওয়ার্ক) নোটিস ঝুলিয়ে দেন কর্তৃপক্ষ। যার ফলে কর্মহীন হয়ে পড়লেন স্থায়ী-অস্থায়ী মিলিয়ে প্রায় আড়াইশো শ্রমিক-কর্মচারী। একই সঙ্গে নোকিয়া-সিমেন্স, হিন্দ মোটর, জেসপ, ডানলপের পরে এ রাজ্যে সম্প্রতি বন্ধ হওয়া কারখানার তালিকায় যুক্ত হল আরও একটা নাম।

গত ১২ মার্চ আগুন লেগেছিল শালিমারের হাওড়ার কারখানায়। তার পর থেকেই বন্ধ ছিল উৎপাদন। প্রয়োজনীয় মেরামত করে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরের কাছ থেকে 'নো অবজেকশন সার্টিফিকেট' নেওয়ার আগে উৎপাদন চালু করা সম্ভবও ছিল না। সংস্থার দেওয়া কাজ বন্ধের নোটিসে অপারেশন বিভাগের প্রধান প্রবীণ আস্থানা লিখেছেন, মেরামতি করার জন্য যে পরিমাণ অর্থ লগ্নি প্রয়োজন, তা এখনই করা অসম্ভব। আর সেই কারণেই কাজ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিতে হচ্ছে।

কিন্তু রাজ্যের শিল্পমহলের একটা বড় অংশ মনে করছে, আসল সমস্যা আরও গভীরে। সেটা হল, রঙের, বিশেষত দামি রঙের বাজারে পূর্ব ভারতের গুরুত্ব লাগাতার কমতে থাকা। এ দেশে ৩০ হাজার কোটি টাকার রঙের বাজারের ৩২%-ই পশ্চিম ভারতে। উত্তর ও দক্ষিণ ভারতে যথাক্রমে ২৬ ও ২৮%। সেই তুলনায় পূর্ব ভারতের বাজার মাত্র ১৪%।

এর প্রধান কারণ শিল্পের অভাব। রং লাগে শিল্পে আর বাড়িতে। শিল্প না থাকলে সেখানে রঙের চাহিদা যেমন কমে, তেমনই ধাক্কা লাগে সাধারণ মানুষের রোজগারেও। ফলে বাড়িতে লাগানোর রঙের চাহিদাও কমে। এই বিষাক্ত চক্রেই বন্দি হয়ে পড়েছে এ রাজ্যের রং শিল্প।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এক দিকে পূর্ব ভারতের বাজার ছোট, তার উপর সেই বাজারের বড় অংশই কব্জা করে রয়েছে অন্য চার সংস্থা। সেই কারণেই খরচাপাতি করে নতুন প্রযুক্তি এনে এ রাজ্যে কারখানা চালানোর উৎসাহ পাচ্ছে না শালিমার। সংস্থা সূত্রে খবর, হাওড়ার কারখানা নতুন করে চালু করতে খরচ হবে প্রায় ১২ কোটি টাকা। শুধু অগ্নি নির্বাপণের উপযুক্ত ব্যবস্থা তৈরি করতেই লাগবে ৪৫ লক্ষ টাকা। এই পরিমাণ টাকা খরচ করার চেয়ে নাসিক ও দিল্লির কাছের সিকান্দারাবাদের কারখানা থেকে রং এনে এখানে বিক্রি করাই তুলনায় লাভজনক হবে বলে মনে করছেন সংস্থার কর্তারা।

এ রাজ্যে হাওড়া ব্রিজ থেকে দ্বিতীয় হুগলি সেতু বা যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন রাঙিয়ে তোলার গৌরব আছে শালিমারের। এক সময় মেরিন পেন্টের (জাহাজের রং) বেতাজ বাদশাও ছিল তারা। কিন্তু এ রাজ্যের বন্দরে জাহাজ ভেড়ার অবস্থা মোটে আশাব্যঞ্জক নয়। ফলে সেই রঙের চাহিদাও নেই। তার উপর নতুন করে বড় শিল্প প্রায় আসছে না বললেই চলে। তা হলে আর চাহিদা তৈরি হবে কোথা থেকে?

শিল্পমহলের কর্ণধাররা বলছেন, বড় শিল্প না এলে শিল্পচিত্র যে বদলাবে না, সেটা এ রাজ্যের প্রশাসনিক কর্ণধাররা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না। মুখ্যমন্ত্রী মুম্বইয়ে মুকেশ অম্বানী-সহ দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতিদের সঙ্গে বৈঠক করার পরে কিছুটা আশার সঞ্চার হয়েছিল। কিন্তু এ রাজ্য সম্পর্কে শিল্পমহলের যে ঐতিহাসিক অনীহা, তা দূর করার কোনও চেষ্টা তৃণমূল সরকার করেনি।

এ রাজ্য থেকে পাততাড়ি গোটানোর তোড়জোড় করলেও অন্যত্র কিন্তু নতুন কারখানা খুলছে শালিমার। এ বছরই চেন্নাইয়ে চালু হবে তাদের নতুন কারখানা। ঘটনাচক্রে পশ্চিমবঙ্গে বন্ধ হয়ে যাওয়া আরও দুই সংস্থা নোকিয়া-সিমেন্স এবং হিন্দ মোটরও চেন্নাইয়ে নতুন কারখানা খুলছে।

শালিমার পেন্টসের দরজা বন্ধ হওয়ার জন্য সংস্থার কর্তৃপক্ষকেই দুষছেন শ্রমিকরা। শ্রমিক আন্দোলনের জন্য এক দিনও কাজ বন্ধ হয়নি হাওড়ায়, এই দাবি করে তাঁদের অভিযোগ, কারখানা গোটাতেই চক্রান্ত করে আগুন লাগানো হয়েছিল গত মার্চে। বামপন্থী শ্রমিক ইউনিয়ন এআইটিইউসি নেতা পরিতোষ মুখোপাধ্যায়ের কথায়, "১২ মার্চ আগুন লাগানো যে চক্রান্ত ছিল, তা এ দিনের নোটিস ঝোলানোয় স্পষ্ট।"

শ্রমিকদের অবশ্য অভিযোগ, আগুন লাগার দিন কারখানার ৪৫ হাজার লিটারের ট্যাঙ্কে জল ছিল না।

গঙ্গা থেকে পাইপে জল আনার ব্যবস্থাও কাজে লাগানো যায়নি। হাওড়া দমকল দফতরের অভিযোগ, অগ্নিকাণ্ডের পরই জানা গিয়েছিল দাহ্য পদার্থে ঠাসা ওই কারখানার ফায়ার লাইসেন্স নেই। এ নিয়ে কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতে বলা হলেও তারা আজ পর্যন্ত কিছু জানায়নি। কারখানার তৃণমূল কর্মী ইউনিয়নের নেতা দেবাশিস সেন বলেন, "রাজ্যকে হেয় করতেই এই সিদ্ধান্ত। ওই সব এনওসি নেওয়ার কথা আসলে অজুহাত।"

হাওড়ার অতিরিক্ত শ্রম কমিশনার বিপ্লব মজুমদার বলেন, "পুরো ঘটনা শ্রম দফতরে জানানো হয়েছে। তারা বলেছে, খুব শীঘ্রই কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক সংগঠনগুলিকে আলোচনায় ডাকা হবে।" আজ, বৃহস্পতিবার সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে নিয়ে তিনি বৈঠকে বসবেন বলে জানিয়েছেন শ্রমমন্ত্রী মলয় ঘটক। তাঁর কথায়, "যত শীঘ্র সম্ভব সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে।"

শ্রমিক সংগঠনগুলির নেতাদের অভিযোগ, কারখানা বন্ধের ভাবনা ছিল বলেই দু'দিন আগে স্থায়ী শ্রমিকদের নাসিক বা সিকান্দারাবাদে বদলির প্রস্তাব দেওয়া হয়। স্থানীয় সূত্রেও খবর, সপ্তাহখানেক আগে অস্থায়ী শ্রমিকদের ছাঁটাই করার

কথা বলা হয়েছিল ঠিকাদারদের।

শালিমার কর্তৃপক্ষের অবশ্য বক্তব্য, কারখানা ফের চালু করার চেষ্টা চলছে। এ রাজ্যের প্রতি তারা দায়বদ্ধ। আগুনে অ্যালুমিনিয়াম পেন্ট তৈরির যন্ত্রপাতি বিশেষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। তাই অগস্ট-সেপ্টেম্বরেই কিছু দক্ষ কর্মীকে নিয়ে এই রং উৎপাদন ফের চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু শিল্পমহলের চোখে এ সব নেহাতই সব দিক সামলানো কূটনৈতিক বয়ান।

"এ রাজ্যের শিল্পচিত্র অনেক দিনই বিবর্ণ। সে দিক থেকে দেখলে রং কারখানা বন্ধ হওয়াটা রীতিমতো প্রতীকী," মন্তব্য এক প্রবীণ শিল্পপতির।



No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Tweeter

Blog Archive

Welcome Friends

Election 2008

MoneyControl Watch List

Google Finance Market Summary

Einstein Quote of the Day

Phone Arena

Computor

News Reel

Cricket

CNN

Google News

Al Jazeera

BBC

France 24

Market News

NASA

National Geographic

Wild Life

NBC

Sky TV