Total Pageviews

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Saturday, January 2, 2016

ছএিশগড সরকার সাতদিনের সময় চেয়েছেন,আমরা সরকারকে তিন মাসের সময় দিলাম ।এর মধ্যেদাবি পুরা না হোলে আন্দোলন তিব্র করা হবে যদি কোন অপ্রিয় ঘটনা ঘটে সে জন্য দায়ী থাকবে সরকার ।


 
Subodh Biswas
January 2 at 11:21pm
 
১৯৪৭ সালে হতভাগ্য উদ্বাস্তুদের কেন্দ্র সরকার দন্ডকা্ন্য প্রজেক্টের হেটকোয়টার রায়পুর সংলগ্ন মানাক্যাম্পে এনেছিল । বিভিন্ন রাজ্যের শতবৎসরের পতিত জমি সংস্কারের কাজে হিংস্র জীবজন্তু সংকূল গহীন অরন্যর মাঝে পুনরবসনের নামে চীর নিরবাসন দেওয়া হয়েছিল । সেখানে বেচে‍ থাকাটাই ছিল চ্যালেন্জ ।
সময় বদলেছে, পরিস্থিতি বদলেগেছে । বদলেনি ছিন্নমূল বাঙালির দুখ্য দূর্দশা। মুখবুজে সহ্য করতে করতে তারা সর্বশেষ মাতৃভাষাটুকু হারিয়ে বাঙালিত্ব হারাতে বসেছে । ১৯ ডিসেম্বর ২০১৫ নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সমন্বয় সমিতির পতাকাতলে মানাক্যাম্প সংলগ্ন খোলামাঠে অস্থায়ী উদ্বাস্তু শিবিরে সন্ধ্যা পর্যন্ত ছএিশগডের (দন্দকারন্যে)অধ্যূষিত অঞ্চল থেকে ছিন্নমূল মানুষ জমায়েত হয়। তাদের মধ্যে মহিলাদের উপস্থিতি ছিল অভাবনীয় । গহীন অরণ্যের বূকচীরে পাহাড পর্বতের পথধরে স্কুলের ছাত্রছাত্রী ,মহিলা এমনকি ৮০ বৎসরের বৃদ্ধরা এসেছেন ছত্রিশগডের রাজধাণী রায়পুরে ধর্না ও বিধানসভা অভিযানে অংশগ্রহণ করতে । ।
খোলাট্রাকে্র ছাঁদে সারাদিনের ঝাঁকুনিতে সবাই ক্লান্ত ।সন্ধ্যা ণেমে আসে।আলোর ব্যবস্তা নেই। খোলা আকাশ,ফুর ফুঁরে হাওা, হাড় কাপাঁনো শীত, ক্ষুধার যন্ত্রনা সব কিছিুকে উপপেক্ষা করে রাত্র নয়টা পর্যন্ত ক্যাম্পে দশ বারো হাজার ছিণ্ণমূল বাঙালিরা জডো হয় । দুই তিণ একর খোলা জমির উপর টেণ্ট করেছে নিজেদের উদ্যোগে । সারা রাতভর ত্রাক,জিপ গাডিতে উদবাস্তুরা আসতে থাকে। প্রত্যেক গ্রামের পক্ষ থেকে একটি করে উনুন করা হোয়েছে। রাতভর গ্রাম থেকে দলেদল্লে আন্দোলনকারীরা আশটে থাকে । চলতে থাকে ভোজণক্র্যা । তাদের চোখে মুখে ঘুম নেই, ফুটে উঠেছে প্রতিবাদের ভাষা । এবার তারা রায়পুরে এসেছে জীবনের সুরক্ষার জন্য নয় , শোষন ও বনঞ্চনার প্রতিবাদ করতে । বিভিন্ন রাজনীতিক দল তাদের প্রতিশ্রতি দিয়ে বোকা বানিয়েছে বারবার । অনেক হয়েছে আর নয় । এবার তারা কোমরে গামছা বেধে রাজপথে প্রতিবাদ করতে প্রস্তুত ।
২০ দিসেম্বের ২০১৫ বেলা ১১ টা নাগাদ রায়পুর শহরের বুড়াতালাভ ধর্না প্রাঙ্গনে উদবাস্তুরা পৌঁছান । বেলা একটা পর্যন্ত উদবাস্তুদের জনস্রোত উপচেপডে । বিভিন্ন হিন্দি ও বাংলাভাষী সামাজিক সংগঠন সমর্থনে এগিয়ে আসে । যেমন- রায়পুর বাঙালি কালি বাড়ি 

সমিতি। ছত্রিশগড় আদিবাসী সমিতি ও খ্রীষ্টান সমিতি এবং আরো বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। বিধানসভা বিপক্ষ দলের নেতা শ্রী টি এস সিংদেভ (কংগ্রেস)। প্রদেশ আধ্যখ শ্রি ভুপেশ বগেল ।
২১ দিসেম্বের দ্বিতীয় দিন বেলা ১ টা পর্যন্ত হাজার চল্লিশের উপরে উদবাস্তু বাঙালিরা ধর্না স্থলে জমায়েত হয় । বেলা ২ টায় বিশাল মিছিল রায়পুর বিধানসভা আভিমুখে রওনা হয় । ব্যানার প্লেকা্ট হাতে নিয়ে অজগর সাপের মতো চলতে থাকে মিছিল। বিধানসভা পুঁছানোর আগেই পুলিশ মিছিলকে আটকে দেয় । সম্পূর্ণ চত্তরটা পুলিশ ছাউনিতে বদলে যায় । বিধানসভা বিপক্ষ দলের নেতা বিধাসভায় প্রশ্ন উত্থাপন করেন । বিধানসভায়্রেন-চই পডে যায়। রায়পুরে উদ্বাস্তু আন্দোলন রনক্ষেএে রূপ নেয়। আন্দোলনের প্রতিফলন ঘটে লোকসভায় ।একই দিনে সাংসদ শ্রী বিক্রম হসেন্ডি নিখিল ভারত সমিতির দাবিগুলি লোকসভায় উথ্থাপন করেন।অবস্থা সামালদিতে মুখ্যমন্ত্রী ডঃ রমন সিং নিখিল ভারত বাঙালি উদ্বাস্তু সম্ন্বয় সমিতির কর্মকর্তাদের সংগে তৎকাল বৈঠক করেন । মুখ্যমন্ত্রী প্রেস কনফারেন্স করেন এবং নিদৃস্ট সময়ের মধ্যে দাবি পুরানের ঘোষনা করেন । 
সর্বভারতীয় সভাপতি ডা সুবোধ বিশ্বাস সরকারের সিধান্তকে স্বাগত জানান। এবং বিশাল জনসমুদ্রের সামনে ঘোসনা করেন, ছএিশগড সরকার সাতদিনের সময় চেয়েছেন,আমরা সরকারকে তিন মাসের সময় দিলাম ।এর মধ্যেদাবি পুরা না হোলে আন্দোলন তিব্র করা হবে যদি কোন অপ্রিয় ঘটনা ঘটে সে জন্য দায়ী থাকবে সরকার ।
আন্দোলন কারিদের সম্বোধন করেন ছএিশগড রাজ্য সমিতির জনপ্রিয় নেতা সভাপতি অসীম রায়, ছিন্নমূল দরদী মনোজ মন্ডল, বিকাশ পাল, আ্যাডভোকেট আর আর বাগ, তপন রায়, রাজেশ চৌধুরী, মনমথ বিশ্বাস সুধীর মন্ডল, পবিএ ঘোষ, তরুন চ্যাটাজরী। সুহাস সরকার মন্মথ মন্ডল, পতিরাম মন্ডল, রবীন্দ্রনাথ সরকার। রাঞ্জিত মণ্ডল,পি কে মণ্ডল,প্রিসিপাল গোপাল দাও,প্রিন্সিপাল অরুন ক্রিত্তনিয়া ,রামকৃষ্ণ বাবু,জদগবন্ধু বিশ্বাস, সুকুমর বিস্বাস,দিপু রায়, 
এই ঐতিহাসিক আন্দোলেনের সফলাতার মূল কারণ বাঙালিরা আজ রাজনীতি , ধর্ম বর্ণের উরধে উঠে একত্রিত হতে পেড়েছে। সে কারণে আশা করা যেতেই পারে যে পারে এই আন্দোলন দীর্ঘ জীবি হবে।
এই আন্দোলনণর প্রধান দাবী ছিল-
মাতৃ ভাষা, জমির পাট্টা, জাতি প্রমাণ পত্র(এস.সি) এবং নাগরিকত্ব 2003 এর পূণর সংশোধন।
যোগাযোগ মোবাইল -07276424488
--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Tweeter

Blog Archive

Welcome Friends

Election 2008

MoneyControl Watch List

Google Finance Market Summary

Einstein Quote of the Day

Phone Arena

Computor

News Reel

Cricket

CNN

Google News

Al Jazeera

BBC

France 24

Market News

NASA

National Geographic

Wild Life

NBC

Sky TV