Total Pageviews

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Wednesday, March 13, 2013

ব্রাহ্মণ্যতান্ত্রিক জায়নবাদী করপোরেট হিন্দুরাষ্ট্রের যুদ্ধবাজ এজেন্ডা রুপায়ণরোধে আম্বেডকর ছাড়া গতি নেই যারা আম্বেডকর দর্শনে বিশ্বাস করেন না , অথছ সংবিধানের গণতান্ত্রিক ও ধর্ম নিরপেক্ষ ব্যবস্থায় বিশ্বাস করেন তাঁদের জন্যও।ঐক্যের জন্য যে রিকনস্ট্রাকশন কোর কমিটি তৈরি হয়েছে, তাতে যোগ দেবেন প্রতিটি সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিনিধিরা। সম্মেলনে যে এড হক কোর কমিটি নির্বা�

ব্রাহ্মণ্যতান্ত্রিক জায়নবাদী করপোরেট হিন্দুরাষ্ট্রের যুদ্ধবাজ এজেন্ডা রুপায়ণরোধে আম্বেডকর ছাড়া গতি নেই যারা আম্বেডকর দর্শনে বিশ্বাস করেন না , অথছ সংবিধানের গণতান্ত্রিক ও ধর্ম নিরপেক্ষ ব্যবস্থায় বিশ্বাস করেন তাঁদের জন্যওঐক্যের জন্য যে রিকনস্ট্রাকশন কোর কমিটি তৈরি হয়েছে, তাতে যোগ দেবেন প্রতিটি সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিনিধিরা। সম্মেলনে যে এড হক কোর কমিটি নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর সদস্যতালিকা নীচে দেওয়া হচ্ছে, ফোন নাম্বার ইমেল আইডি সহ।সরাসরি যোগাোগ করে আপনাদেরও এই ঐক্য প্রচেষ্টায় শামিল হওয়ার আহ্বাণ জানাচ্ছি, ভারতবর্ষকে বাঁচানোর এটাই একমাত্র রাস্তা

পলাশ বিশ্বাস

কয়লা কেলেন্কারি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা বানচাল হতে চলেছে, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই
। বরং কয়লা কেলেন্কারি বিতর্কে বাজেটে এসসি এসটি ও ওবিসিদের বন্চনার প্রসঙ্গ চাপা দেওয়ার প্রচেষ্টা হচ্ছে যেমন, তেমনি সংসদ ও সংবিধানকে বাইপাস করে দ্বিতীয় দফার সংস্কার কর্মসুচি রুপায়নকল্পে করপোরেট নীতি নির্ধারণ ও আইন প্রণয়ণের জন্যই এই ভাবে পুরোনো কাসুন্দি ঘাটা হচ্ছে। আহ্লাদে আটখানা হলে প্রাণ নিয়ে সংশয়ে পড়ে যাবেন।  যেমন এভিয়েশন সেক্টরে এফডিআই   মাধ্যমে টাটার সঙ্গে এয়র এশিয়ার গাঁটছড়া বাঁধা হল , তেমনিই রিলায়েন্সকে ইরাকের তেল বরাত পাইয়ে দেওয়া হল। এটা মাত্র দুটি উদাহরণ। ধর্ষণ বিরোধী নতুন আইনে সম্মতি দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিগোষ্ঠী। নতুন আইনে ১৬ বছরের নিচে সম্মতি ক্রমে সহবাসও ধর্ষণ বলেই পরিগণিত হবে। অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমের নেতৃত্বে মন্ত্রিগষ্ঠী আজ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।অথচ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতিই বলেছেন যে দলিত আদিবাসী কন্যাদের সঙ্গে দেশের বিভিন্ন কোণে প্রতিদিন যে ধর্ষণ হয়, তার কোনো প্রতিকার হয় না।ভার্মা কমিশন সশস্ত্র বাহিনী বিশেষ অধিকার আইন বলে অবাধ ধর্ষণ রোধের যে সিফারিশ করেছেন তা বাতিল হয়ে গেল। এই আইন বাতিলের দাবিতে বারো বছর ধরে আমরণ অনশনে ইরম শর্মিলা।এই আইনে কাশ্মীর ও মণিপুরে কি হচ্ছে, আমরা ভালোই জানি। আদিবাসী রমণী সোনী সোরীর প্রতি পুলিশ হেফাজতে যে অত্যাচার হচ্ছে সে ঘটনাও আমাদের জানা।উল্লসিত হওয়ার কোনো কারণ নেইকয়লা ব্লক বন্টন নিয়ে ফের অস্বস্তিতে কেন্দ্রীয় সরকার। সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া এক রিপোর্টে  সিবিআই ব্লক বন্টন পদ্ধতিকে ত্রুটিপূর্ণ ও অস্বচ্ছ বলে মন্তব্য করেছে। বিশেষ করে প্রতিরক্ষা কেলেন্কারিতে সরকারি ফ্যাক্টশীটে যে ভাবে রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির নাম থাকা সত্বেও প্রেসিডেন্সিয়াল ইম্যুনিটির   
অজুহাতে হেলিকপ্টার কেলেন্কারি চাপা দেওয়া হল, তেমনিই রাজ জামাতা রবার্ট ভদ্রর জমি কেলেন্কারি নিয়ে শুধু হাঙ্গামাই হবে।আমাদের ভাবতে হবে, এই অশ্বমেধ যজ্ঞ থামতে দেশের নিরানব্বে শতাংশ জনগণকে আম্বডকর দর্শনের মাধ্যমে কিভাবে একজোট করা যায়, এছাড়া কোনো রাস্তা বাকী নেই বাঁচার। ব্রাহ্মণ্যতান্ত্রিক জায়নবাদী করপোরেট হিন্দুরাষ্ট্রের যুদ্ধবাজ এজেন্ডা রুপায়ণরোধে আম্বেডকর ছাড়া গতি নেই যারা আম্বেডকর দর্শনে বিশ্বাস করেন না , অথছ সংবিধানের গণতান্ত্রিক ও ধর্ম নিরপেক্ষ ব্যবস্থায় বিশ্বাস করেন তাঁদের জন্যও।শুধু গালিগালাজ ও নিজেদের মধ্যে ধুন্ধুমার থামিয়ে গৌতম বুদ্ধ ও আম্বেডকরকে অনুসরণই একমাত্র মুক্তিপথ।মনুস্মৃতির ভারতীয় বাস্তবকে অস্বীকার করে বামপন্থীরা আমাদের মুলনিবাসী আদিবাসিদের আত্মঘাতী গৃহযুদ্ধের বলি করে ছেড়েছেন।অথচ সংবিধান অনুযায়ী পন্চম ও ষষ্ঠ শিডয়ুল কার্যকর হলেই আদিবাসীদের মাওবাদী হওয়ার প্রশ্ন ওঠে না।বাবাসাহেব অর্থব্বস্থার যে দিশা নির্ধারিত করেছেন, তাঁর প্রচেষ্টায় তৈরি গোল্ড স্ট্যন্ডার্ডের মাপকাঠি বাতিল করে করপোরেট ব্রাহ্মণ্যতান্ত্রিক জায়নবাদী আধিপাত্যবাদ ভারতীয় অর্থব্যবস্থাকে ডলারের সঙ্গে যুক্ত করে কালো টাকার একচেটিয়া রাজত্ব কায়েম করেছে আর তাঁরই পরিণতি য়াবতীয দুর্নীতি, যার জন্য সমাজবিজ্ঞানী আশিস নন্দী আবার ওবিসি, এসসি ও এসটিদের দায়ী করেছেন।বলেছেন যে একশো বছরে বাংলায় বহজনসমাজের ক্ষমতাযন হয়নি এই জন্যই বাংলা দুর্নীতিমুক্ত। বাবাসাহেব ওবিসি ও ভারতীয় নারীর অধিকারের জন্য আজীবন লড়েছেন, আমাদের সেই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।সুখবর হল যে গত দুই ও তিন মার্চে মুমবাইয়ে বামসেফ কে একতাবদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শুধু বামসেফই নয়, বরং সমস্ত আম্বেডকরপন্থী ও গণতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিগুলোকে একজোট করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।হাজির ছিলেন সারা দেশের প্রায় প্রত্যেক রাজ্যের প্রতিনিধিরা, আদিবাসিদের একজোট সমর্থন নিয়ে বিডি বোরকর ও তারারাম মেহনা সহ বমসেফের বিভিন্ন গুটের নেতারা।হাজির ছিলেন বহনজি মায়াবতীর প্রতিনিধিরাও। বামসেফ ও বিএসপির লক্ষ্য একই। সম্মতি মিলেছে। বাংলায় নতুন করে কাজ শুরু করার এই হল উপযুক্ত সময়। ঐক্যের জন্য যে রিকনস্ট্রাকশন কোর কমিটি তৈরি হয়েছে, তাতে যোগ দেবেন প্রতিটি সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রতিনিধিরা। সম্মেলনে যে এড হক কোর কমিটি নির্বাচিত হয়েছে, তাঁর সদস্যতালিকা নীচে দেওয়া হচ্ছে, ফোন নাম্বার ইমেল আইডি সহ।সরাসরি যোগাোগ করে আপনাদেরও এই ঐক্য প্রচেষ্টায় শামিল হওয়ার আহ্বাণ জানাচ্ছি, ভারতবর্ষকে বাঁচানোর এটাই একমাত্র রাস্তা


एकीकृत बामसेफ का लक्ष्य: हम अंबेडकर विचारधारा के मुताबिक देश की उत्पादक व सामाजिक शक्तियों के साझा मंच से इस देश की बहिष्कृत निनानब्वे फीसद जनगण के डिजिटल बायोमेट्रिक कत्लेआम के लिए आर्थिक सुधारों के नाम जारी अश्वमेध अभियान के खिलाफ अविलंब राष्ट्रव्यापी आंदोलन शुरु करने के लिए कोशिश कर रहे हैं, जो सबसे अहम है।

We have been entrusted to draft a document which will help in creating a mechanism for avoiding split in the organization, diversion of  funds, haphazardly removal of activists and so on at the 2 day Unification Conference. As you are aware we are short of time and the same should have been used for more constructive work but it is unfortunate that we have to complete this unavoidable task. So kindly circulate  your free and frank suggestions, draft, documents, ideas so that we can complete the job well within the time frame of not more than 02 months.  The  List of co-ordination adhoc committee members is as follows :

NAME MOBILE NUMBER e-mail address
Mr. Jyotinath Kushawah – Hajipur Bihar 9471008004 prabhashbeejbhandar@gmail.com  /  jyotisaro@gmail.com
Mr. Palash Biswas - Kolkata 9903717833 palashbiswaskl@gmail.com
Mr. Chamanlal - Saharanpur 9452009503 chamanlal_moolnivasi@yahoo.com
Mr. Abhiram Mallick – BBSR, Orrisa 9437890720 abhirammallick72@gmail.com
Mr. Bhaskar Wakde – Chandrapur, Mah. 9850729521                         ------
Mr. Kokan Mitra - Kolkata 9433124989                     ---------
Mr. Ravji Patel – Balsad, Gujrat 9426872677 Patelrajnish319@gmail.com
Mr. Abdul Shukoor - Bangalore 9538326610 ashukoor42@yahoo.in
Mr. S.K. Barve - Mumbai 9869056811 tathagat1412@gmail.com  /
barves@bharatpetroleum.in
Mr. Sarnath Gaikawad 9021898941 sarnathgaikwad14@gmail.com
Mr. Tappen Mandal - Kolkatta 9434040728 tapanmandal57@gmail.com





সম্পূর্ণ তথ্য জানার জন্য যোগাযোগ করুণঃ
LT  COL  SIDDARTH BARVE
9869056811 022-24117888 / 24178481  022-24117888

কয়লা কেলেঙ্কারিতে শীর্ষ আদালতের কাছে ধমক খেল কেন্দ্র
নয়াদিল্লি: কয়লা কেলেঙ্কারির তদন্তে 'সিবিআই' শেষ কথা নয়৷ এই মন্তব্য করে শীর্ষ আদালতে জোর ধমক খেল কেন্দ্র৷ 

মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টে কয়লা কেলেঙ্কারির রিপোর্ট দেয় সিবিআই৷ কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থার রিপোর্ট বলছে, ইউপিএ-১ সরকারের সময় কয়লার ব্লক বণ্টনে কিছু অনিয়ম হয়েছিল৷ কোনও নির্দিষ্ট নিয়ম না মেনেই দেশের মূল্যবান কয়লা ব্লক বেসরকারি সংস্থাগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল৷ 

এদিন সর্বোচ্চ আদালতে বিচারপতি আর এম লোধার নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চে সিবিআইয়ের রিপোর্ট পেশ হয়৷ ২০০৬-০৯ সাল পর্যন্ত কয়লার ব্লক বণ্টনে অনিয়ম লক্ষ্য করা গিয়েছে এবং সংস্থাগুলির ইতিহাস খতিয়ে না দেখিয়ে ব্লকের বরাত দেওয়া হয়েছে বলে রিপোর্টে উল্লেখ করেছে সিবিআই৷ কেন্দ্রীয় সংস্থার অভিযোগ, সেই সুযোগে সংস্থাগুলিও ভুয়ো তথ্য দেখিয়ে নিজেদের বরাত পাওয়ার যোগ্য বলে তুলে ধরেছে৷ অন্যদিকে, সিবিআই রিপোর্ট হাতে পেয়ে সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট জানিয়েছে, যদি দেখা যায় গোটা বণ্টন প্রক্রিয়াতেই অনিয়ম মানা হয়েছে তা হলে কয়লা ব্লকের সম্পূর্ণ বরাত বাতিল করতে পারে আদালত৷ 

এদিন বিচারপতি আর এম লোধা আদালতে সিবিআই রিপোর্ট অনুযায়ী অনিয়মের কথা উল্লেখ করতেই ক্ষোভে ফেটে পড়েন অ্যাটর্নি জেনারেল জি ই বাহানবতী৷ তিনি বলেন, 'এই তদন্তে সিবিআই শেষ কথা নয়৷' তবে এই বেসামাল মন্তব্যের পর বাহানবতী নিজেই তার ব্যাখ্যা দিতে শুরু করেন৷ তিনি বলেন, 'আমি তদন্ত নিয়ে কোনও প্রশ্ন তুলছি না৷ তদন্ত চলবে কি চলবে না তা নিয়েও কোনও কথা বলতে চাই না৷ সিবিআই তদন্ত চালিয়ে যেতেই পারে৷' তবে ভবিষ্যতে আদালতে মন্তব্য করার সময় বাহানবতীকে সতর্ক থাকতে বলে কড়া ধমক দেয় বিচারপতিদের বেঞ্চ৷ বেঞ্চের অপর দুই বিচারপতি জে চেলামেশ্বর ও বিচারপতি বি লোকুর বলেন, তদন্তের বিরুদ্ধে কোনও প্ররোচনামূলক মন্তব্য করা উচিত নয়৷ কয়লার ব্লক বণ্টন নিয়ে যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে তার মধ্যে কোনও ষড়যন্ত্র নেই এটা প্রমাণ করতে চাইলে আখেরে তদন্ত বিঘ্নিত হবে৷ ভবিষ্যতে এ বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলের খেয়াল রাখা উচিত৷ 

সিবিআই তদন্তে 'বেফাঁস' কিছু বেরিয়ে পড়লে সরকারের মুখরক্ষা হবে না৷ কারণ অডিটরদের দাবি অনিয়ম করে কয়লা ব্লক বণ্টনের জেরে ১ লক্ষ ৮৫ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে৷ সুতরাং সরকারের সম্মান বাঁচাতেই সিবিআই রিপোর্টে বিরুদ্ধে বলা যায় আদালতে এক প্রকার তেড়ে গিয়েছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল বাহানবতী৷ 

কেন স্রেফ গুটিকয়েক সংস্থাকেই কয়লার ব্লক বণ্টনের বরাত দেওয়া হয়েছিল? অনেক বড় বড় সংস্থা আবেদন করা সত্ত্বেও কেন ছোট একটা গোষ্ঠীকেই 'বেছে' নেওয়া হয়েছিল? কেন্দ্রকে এ বিষয়ে জবাবদিহি করতে এদিন নির্দেশ দিয়েছে তিন বিচারপতির বেঞ্চ৷ 

কয়লা কেলেঙ্কারির তদন্ত নিয়ে গত ৮ মার্চ সুপ্রিম কোর্টে এক রিপোর্ট জমা দেন সিবিআই ডিরেক্টর৷ সেই রিপোর্ট ডিরেক্টর নিজে দেখেছেন এবং তা কোনও রাজনৈতিক নেতাকে দেখানো হয়নি এই মর্মে সিবিআই ডিরেক্টরকে এদিন হলফনামা জমা দিতে বলে কোর্ট৷ এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে আগামী ৩০ এপ্রিল৷

ফের কুয়েতকে ওনজিসি-র অংশীদারিত্ব বিক্রির প্রস্তাব
কুয়েতের মন্ত্রী শেখ নাসেরের সঙ্গে পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী বীরাপ্পা মইলি। ছবি--পিটিআই
নয়াদিল্লি: গুজরাটের দাহেজে ওএনজিসি-র ২১,৩৯৬ কোটি টাকা পেট্রোকেমিক্যাল কারখানায় কুয়েতকে অংশীদার করার প্রস্তাব দিলেন তেলমন্ত্রী বীরাপ্পা মইলি৷ কুয়েতের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সর্ম্পক দৃঢ় করতে এ দেশকে পারাদ্বীপের ইন্ডিয়ান অয়েলের কেমিক্যাল ইউনিটের অংশীদারিত্বও দেওয়ার কথা বলেছেন মন্ত্রী৷ 

কুয়েতের আমির শেখ সাবাহ আল-আহমেদ আল-জাবের আল-সাবাহর বড় ছেলে তথা সে দেশের অন্যতম শীর্ষ মন্ত্রী শেখ নাসের সাবাহ সোমবার ভারত সফরে এসেছেন৷ তাঁর কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থাগুলির শেয়ার বিক্রি করে কোষাগার ভরানোর পথ খুঁজছে সরকার৷ তবে মইলির প্রস্তাবে কুয়েতি মন্ত্রী শেখ নাসের জানিয়েছেন, ভারতীয় সংস্থার অংশীদারিত্ব কেনা-বেচার বিষয়ে কথা বলতে হলে ভারত সরকারকে কুয়েত প্রশাসনের আমন্ত্রণে সে দেশে যেতে হবে৷ ওখানে কথাবার্তা চূড়ান্ত হবে৷ 

তবে এর আগেও কুয়েত ও সৌদি আরবকে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থার অংশীদারিত্ব কেনার প্রস্তাব দিয়েছে ভারত৷ এবং দু'দেশই সেই প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছে৷ কারণ সৌদি আরবের সংস্থা সৌদি আরমাকো ও কুয়েতের কুয়েত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন তেল বিক্রিতে স্বাধীনতা চায়৷ যেটা ভারতে সম্ভব নয়৷ কারণ রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থা এখানে ভর্তুকি দেওয়া দামে তেল বিক্রি করে৷ 

ভারতের পূর্ব ও পশ্চিম উপকূলে পেট্রোকেমিক্যালস কারখানা নিয়ে অনেক বড় স্বপ্ন রয়েছে সরকারের৷ এ ছাড়া রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলির পুনরুজ্জীবনে বিদেশি লগ্নি অত্যন্ত প্রয়োজনীয়৷ ওএনজিসি-র মতে, বিদেশি অংশীদারিত্ব থাকলে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও মার্কেটিংয়ের সাহায্য পাবে সংস্থা৷ 

দাহেজের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে কেমিক্যাল কমপ্লেক্স গড়ছে ওএনজিসি৷ এ বছরের মধ্যে এই প্রকল্প তৈরি হয়ে যাবে বলে আশা৷ এই প্রকল্পে ওএনজিসি পেট্রো-অ্যাডিশনসের ২৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে৷ ৫ শতাংশ শেয়ার রয়েছে গুজরাট স্টেট পেট্রোলিয়ামের৷ ১৫.৫ শতাংশ অংশীদারিত্ব রয়েছে আর এক রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা গেইলের৷ বাকি রইল ৫৩.৫ শতাংশ অংশীদারিত্ব৷ ৩,৪৩৪ কোটি টাকা মূল্যের এই ৫৩.৫ শতাংশ শেয়ার কাকে দেওয়া হবে তা নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি৷ তাই কুয়েতকে সংস্থার অন্যতম অংশীদার করার চেষ্টা করছে তেলমন্ত্রক৷ 

কুয়েতি মন্ত্রীর কাছে ওএনজিসির ম্যাঙ্গালোর পেট্রোকেমিক্যাল কারখানা ও বিপিসিএল-এর কোচি কেমিক্যাল কারখানার শেয়ার কেনার প্রস্তাব দিয়েছেন মন্ত্রী মইলি৷ পারাদ্বীপে আইওসি-র শোধনাগার প্রকল্প থেকে পেট্রোকেমিক্যাল কারখানাকে আলাদা করা হয়েছে৷ সেই কারখানার একাংশের মালিকানা কুয়েত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের হাতে তুলে দিতে চান মইলি৷ আইওসি-র মতে, কুয়েত পেট্রোলিয়াম অংশীদার হলে ভবিষ্যতে অপরিশোধিত তেলের সরবরাহ নিয়ে ইন্ডিয়ান অয়েলের শোধনাগারগুলিকে আর ভাবতে হবে না৷ 

ভারতকে অপরিশোধিত তেল সরবরাহকারী তৃতীয় বৃহত্তম দেশ কুয়েত৷ ২০১১-১২ সালে কুয়েত থেকে ১ কোটি ৭৭ লক্ষ টন অপরিশোধিত তেল আমদানি করেছে ভারত৷ মইলি জানিয়েছেন, 'কুয়েতের সঙ্গে দীর্ঘ মেয়াদি সম্পর্কে আগ্রহী ভারত৷ এ দেশের শক্তি ও জ্বালানি ক্ষেত্রকে জোরদার করতে কুয়েতের সাহায্য চায় ভারত৷ আমরা হাইড্রো-কার্বন ক্ষেত্রে কুয়েতের সঙ্গে যৌথ প্রকল্প গড়তে আগ্রহী৷ তবে হাইড্রো-কার্বন ও অপরিশোধিত তেল ছাড়াও দেশের পেট্রোকেমিক্যাল ক্ষেত্রে কুয়েতি বিনিয়োগ চায় ভারত৷' দেশের তেল শোধনাগারগুলিতে কুয়েতি বিনিয়োগ টানতে শেখ নাসের ও তাঁর সঙ্গীদের সঙ্গে এদিন বৈঠক করেছেন বিদেশমন্ত্রী সলমন খুরশিদও৷

বাড়ল ভ্যাট, বাড়তে চলেছে জিনিসপত্রের দাম
এই সময়: দাম বাড়তে চলেছে জিনিসপত্রের। সোমবার অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র যে বাজেট পেশ করেছেন, তাতে মূল্যযুক্ত কর বা ভ্যাটের ঊর্ধ্ব এবং নিম্নসীমা বাড়ানো হয়েছে ১ শতাংশ করে। এর ফলে, সোনা ও রুপোর গয়না ছাড়া মোটামুটি সব জিনিসেরই দাম বাড়তে চলেছে। 

এদিন বিধানসভায় ৮০০ কোটি টাকার ঘাটতি ভোট অন অ্যাকাউন্ট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী। রাজকোষে ঘাটতি ১৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। রাজস্ব ঘাটতি ২০ হাজার কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী অবশ্য দাবি করেছেন, রাজস্ববৃদ্ধির হার লক্ষ্যমাত্রা ছাপিয়ে গিয়েছে। এই অর্থবর্ষে রাজস্ববৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশ। যা নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ শতাংশ বেশি। তাঁর দাবি, এবার রাজস্ব সংগ্রহের পরিমাণ ৩২ হাজার কোটি টাকা ছাড়াবে। স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ বাড়ানোর পাশাপাশি আবাসন এবং তথ্যপ্রযুক্তি খাতে বরাদ্দবৃদ্ধি হয়েছে। 

সব পণ্যে বিক্রয়কর .৫ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। সিগারেটের দামও বাড়ছে। শুল্ক বেড়েছে ২৫ শতাংশ। তবে প্রফেশনাল ট্যাক্সে ছাড় মিলছে। আগে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত ছাড় ছিল, যা এখন বেড়ে ৭,০০০ টাকা হয়েছে। 

অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, রাজ্যে শিল্পবৃদ্ধির হার ৬.২ শতাংশ। শিল্পখাতে বরাদ্দ করা হয়েছে ৫৪০ কোটি টাকা। কৃষিখাতে বরাদ্দ করা হয়েছে কৃষি খাতে বরাদ্দ ৫৮৫ কোটি টাকা। ক্রীড়া খাতে বরাদ্দ ১১৩ কোটি টাকা। স্কুল শিক্ষায় বরাদ্দ ৩,২০৩.৫২ কোটি টাকা এবং উচ্চশিক্ষায় বরাদ্দ ২৭০ কোটি টাকা। পঞ্চায়েত-গ্রামোন্নয়নে বরাদ্দ করা হয়েছে ২,৯৯০ কোটি টাকা। স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ ১,২৬০ কোটি টাকা। পরিবহণে বরাদ্দ ৩৮০ কোটি টাকা। 

সংখ্যালঘু উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ ৩৫০ কোটি টাকা থেকে বাড়িয়ে ৮৫৯ কোটি টাকা করা হয়েছে। তথ্য-সংস্কৃতি ১৫০ কোটি এবং তথ্যপ্রযুক্তিতে ১১৩.১৩ কোটি টাকা বরাদ্দ হয়েছে। পুর ও নগরোন্নয়নে বরাদ্দ বেড়ে ২,০৪৪ কোটি টাকা হয়েছে। খাদ্য সরবরাহ খাতে বরাদ্দ ১১৮ কোটি টাকা। শ্রম দপ্তরে বরাদ্দ ২০০ কোটি টাকা। 

কপ্টার কাণ্ডে প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধানের বিরুদ্ধে এফআইআর সিবিআই-এর
নয়াদিল্লি: কপ্টার কেলেঙ্কারিতে ভারতীয় বায়ুসেনার প্রাক্তন প্রধান এসপি ত্যাগীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করল সিবিআই। ত্যাগী ছাড়াও বুধবার সিবিআই-এর তরফে আরও বারো জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সন্তোষ বাগরোডিয়ার ভাই সতীশ বাগরোডিয়ার নামও। কপ্টার কাণ্ডে যুক্ত থাকার অভিযোগে এফআইআর করা হয়েছে এসপি ত্যাগীর কাজিন জুলি ও ডোক্সার বিরুদ্ধেও।

এদিন কপ্টার কেলেঙ্কারির তদন্তে দিল্লি, গুরগাঁও ও চণ্ডীগড়ের বারোটি জায়গায় তল্লাশি চালায় সিবিআই। ভারতীয় সংবিধানের ১২০ ও ৪২০ ধারা এবং দুর্নীতি রোধী আইন অনুসারে মামলা সাজিয়েছে সিবিআই। ভিআইপি-দের ব্যবহারের জন্য ইটালিয়ান কোম্পানি অগস্টা ওয়েস্টল্যান্ডের কাছ থেকে যে ১২টি হেলিকপ্টার কেনার চুক্তি হয়, সেখানে বেআইনি অর্থের লেনদেন হওয়ার প্রমাণ হাতে এসেছে বলে তাদের রিপোর্টে জানিয়েছে সিবিআই। এই চুক্তিতে এসপি ত্যাগী সহ তাঁর দুই ভাই জুলি ও ডোক্সা লাভবান হয়েছে বলে মনে করছে সিবিআই। 

ভিআইপি কপ্টার নিয়ে তদন্তে নেমে সিবিআই সম্প্রতি ইতালি যায়। সেখান থেকে যে তথ্য-প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, তার থেকে এই চুক্তিতে কারা আর্থিক ভাবে লাভবান হয়েছে সে বিষয়ে বিস্তারিত জানা গিয়েছে বলে দাবি করে সিবিআই। প্রাক্তন বায়ুসেনা প্রধান সহ তাঁর ভাইরা এই অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছেন। তাঁদের পরিবারকে ফাঁসানোর জন্যই এই অভিযোগ আনা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে। 

রেলের টিকিট বুকিংয়ে সারচার্জ আরও বাড়তে পারে
নয়াদিল্লি: বুধবার কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী পবন কুমার বনসল ঠারেঠোরে বুঝিয়ে দিলেন যে আগামীদিনে বুকিং এবং ক্যানসেলেশনের উপর সারচার্জ আরও বাড়তে পারে। এই পথেই ভবিষ্যতে রেলের আয়বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে এও বললেন রেলমন্ত্রী। লোকসভায় এদিন বক্তৃতা দেওয়ার সময় রেলের উন্নতির জন্যে করপোরেট সংস্থা থেকেও যে কোনও রকম সাহায্যকে স্বাগত জানিয়েছেন বনসল। 

বুধবার লোকসভা থেকে ওয়াক আউট করেন বিজেপি, বাম শিবির, জেডি (ইউ), শিব সেনা, এআইডিএমকে, তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিজেডি-র সাংসদরা। তাঁরা অভিযোগ করেন যে রেল বাজেটে শুধুমাত্র কংগ্রেস শাসিত রাজ্যগুলির স্বার্থই দেখা হয়েছে। অবহেলিত হয়েছে অন্যান্য রাজ্যগুলি। 

টিকিট ক্যানসেলেশন এবং রিজার্ভেশনের ক্ষেত্রে বনসল বলেছেন যে, 'এখন যাত্রার ১২০ দিন আগেই টিকিট কাটা যায়। এর ফয়দা তুলে বুকিং এজেন্টরা একসঙ্গে অনেক টিকিট কিনে রেখে দেন এবং অবিক্রিত টিকিটগুলি শেষ দিন রিটার্ন করেন। ফলে যাঁদের প্রয়োজন তাঁরা টিকিট পান না। এই সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্যেই সারচার্জ বাড়ানোর কথা ভাবা হচ্ছে। এতে যাঁদের টিকিটের সত্যিই প্রয়োজন তাঁরা সময়মতো টিকিট হাতে পাবেন।' 

২৬ ফেব্রুয়ারি সংসদে রেল বাজেট পেশ করেন পবন কুমার বনসল। সেখানে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে বর্তমান ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব দেওয়া হয়। বুধবার তাঁর এই পদক্ষেপের সমর্থনে বনসাল বলেন যে রেলের সার্বিক উন্নতির জন্যে প্ল্যানিং কমিশনের কাকোদকার এবং পিত্রোদা কমিটির পরামর্শের কথা মাথায় রেখেই এই সব পরিবর্তন করা হয়েছে।

দ্বৈতকর নিয়ে ভারত-মরিশাস মতৈক্য শীঘ্রই
অতিথি অ্যাপায়ন। রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী নবীনচন্দ্র রামগুলাম।---পিটিআই।
পোর্ট লুই: ডাবল ট্যাক্সেসন অ্যাভয়ডেন্স এগ্রিমেন্ট (ডিটিএএ) বা দ্বৈতকর চুক্তি নিয়ে তাদের মতপার্থক্যের সমাধান খুঁজছে ভারত ও মরিশাস দু'দেশই৷ বিষয়টি নিয়ে আগামী এপ্রিলে নয়াদিল্লিতে বৈঠকে বসতে চলেছে এই দুই দেশ৷ ওই বৈঠকে এর সমাধান সূত্র পাওয়া যেতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে৷ মরিশাসে সফররত ভারতীয় রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়-এর সঙ্গে দ্বৈত কর চুক্তির বিষয়টি নিয়ে মঙ্গলবার প্রতিনিধি পর্যায়ের এক বৈঠকে কথা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মরিশাসের প্রধানমন্ত্রী নবীনচন্দ্র রামগুলাম৷ রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে দু'দেশের মধ্যে স্বাস্থ্য, ঔষধ ও পর্যটন ক্ষেত্রে বেশ কিছু চুক্তি সই হওয়ার পরে রামগুলাম বলেন, 'আমরা ডাবল ট্যাক্সেসন অ্যাভয়ডেন্স এগ্রিমেন্ট নিয়ে কথা বলেছি৷ বিষয়টির সমাধানের জন্য বেশ কিছু বিষয়ে একমতও হয়েছি আমরা৷ আগামী এপ্রিলেই এই সমাধান পাওয়া যাবে৷'

ভারত-মরিশাস দ্বৈতকর এড়ানোর জন্য করা চুক্তির ক্ষেত্রে যে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে সেই বিষয়গুলি নিয়ে আলোচনার জন্য ২০১১-র ডিসেম্বর ও ২০১২-র মার্চে মিলিত হয় ভারত-মরিশাস জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ৷ এর পাশাপাশি কর সম্পর্কিত তথ্য আদান-প্রদান (ট্যক্স ইনফর্মেশন এক্সচেঞ্জ এগ্রিমেন্ট) বিষয়ক চুক্তিতেও সায় দিয়েছিল মরিশাস৷ এ প্রসঙ্গে প্রণববাবু বলেন, 'এপ্রিলে নয়াদিল্লিতে দু'দেশের জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠকের দিকে আমি তাকিয়ে আছি৷' তিনি আরও বলেন, 'গত এক বছরে দু'বার জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপ বৈঠকে মিলিত হওয়ায় আমি খুব খুশি হয়েছি৷ এর মাধ্যমে উভয়েই একটি সমাধান সূত্র খুঁজে বার করার বিষয়ে আলোচনা করার সুযোগ পেয়েছে৷' 

অন্যদিকে, মরিশাস তাঁর অর্থনীতি নিজেই সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারে বলে জানিয়েছেন সে দেশের প্রধানমন্ত্রী রামগুলাম৷ ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছেন তিনি৷ 

তবে ডিটিএএ চুক্তির যাই সমাধান সূত্র হোক মরিশাসকে কর ফাঁকির ডেরা বললে বিরক্ত বোধ করেন সে দেশের স্থানীয় বাসিন্দারা৷ সাধারণ এক আলোচনায় হালকা চালে একথা বলেন মরিশাসে ভারতের হাই কমিশনার টি পি সীথারাম৷ তিনি বলেন,'ভারতের অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমের বাজেট বক্তৃতার ফলে শেয়ার বাজার ও বিনিয়োগকারীদের অভিব্যক্তির সঙ্গে মরিশাসের কোনও যোগসূত্র না থাকলেও ওই দেশের স্থানীয় বাসিন্দারা মরিশাসকে কর ফাঁকির ডেরা বললে রাগ করেন৷' 

২৮ ফেব্রুয়ারি অর্থমন্ত্রী সাধারণ বাজেট পেশ করার সময় বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ট্যাক্স রেসিডেন্সি সার্টিফিকেট (টিআরসি) জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক হলেও তা ডাবল ট্যাক্সেসন অ্যাভয়ডেন্স এগ্রিমেন্টের (ডিটিএএ) সুবিধা পাওয়ার পক্ষে যথেষ্ট নয় বলে জানান চিদম্বরম৷ এর পরেই ভারতের শেয়ারবাজারের সূচক দ্রুত পড়ে যায়৷ 

ভারতে বিনিয়োগে আগ্রহী এমন বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কর ছাড়ের সুবিধা দিতে ভারত-মরিশাস কর চুক্তি অনুযায়ী কর ছাড় পেতে টিআরসি দেয় মরিশাস সরকার৷ তবে টিআরসি নিয়ে ওঠা বিতর্ক থামাতে বিষয়টি পরিষ্কার করে দেয় কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক৷ বাজেটে মরিশাস বা মরিশাসের মাধ্যমে ভারতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কোনও রকম অতিরিক্ত চার্জ দাবি করার প্রস্তাব নেওয়া হয়নি বলে মন্ত্রকের তরফ থেকে জানানো হয়৷ মরিশাসে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে করের পরিমাণ কম হওয়ায় বিনিয়োগকারীদের কাছে তা অত্যন্ত প্রিয় জায়গা হয়ে উঠেছে বলে জানান সীথারাম৷ তবে যে সমস্ত ভূতুড়ে সংস্থা বেআইনি টাকা মরিশাসের মাধ্যমে ভারতে বিনিয়োগ করছে সেই সংস্থাগুলি সম্পর্কে কিছু বলতে চাননি সীথারাম৷ 

बामसेफ एकीकरण सम्मेलन अंबेडकर भवन, दादर ईस्ट में 2 मार्च और 3 मार्च को बारी कामयाबी के साथ संपन्न हो गया।अविभाजित बामसेफ के निवर्तमान अध्यक्ष बीडी बोरकर, मेहना धड़े के अध्यक्ष ताराराम मेहना और बुजनसमाजवादी पार्टी के साथ काम कर रहे बामसेफ कार्यकर्ताओं समेत देशभर से आये लगभग सभी राज्यों का प्रतिनिधित्व करनेवाले प्रतिनिधियों की मौजूदगी में बामसेफ के एकीकरण की प्रक्रिया​​ शुरु हो गयी। एक राष्ट्रीय पुनर्चना कोर कमिटी का चुनाव हो गया, जो लोकतांत्रेक तरीके से संगठानिक ठांचे का सामाजिक भौगोलिक व भाषायी​​ प्रतिनिधित्व के तहत पुनर्गठन के लिए संगठन के संविधान में जरुरी बदलाव करेगा ताकि समय समय पर नेतृत्व परिवर्तन हो और संगठन पर ​​किसी का व्यक्तिगत या किसा काकस का वर्चस्व स्थापित न हो, संसाधनों को आंदोलन में ही लगाया जाना सुनिश्चित हो। इस समिति के सदस्यों के संपर्क सूत्र हम आपको भेज रहे हैं और आप भी अपने सुझाव उन्हें सीधे भेज सकते हैं, शंकाओं का निराकरण कर सकते हैं।इस दो दिवसीय सम्मेलन में सिर्फ बामसेफ के विभिन्न धड़ों को ही नहीं, सभी अंबेडकरवादियों, सभी मूलनिवासी बहुजनों को एक झंडे के नीचे लाने का एजंडा भी तय हुआ है। छह महीने के भीतर एकीकरण की प्रक्रिया पूरी कर ली जायेगी और इसके बाद बामसेफ के बाहर बिभिन्न दलों और संगठनों के साथ आम सहमति के न्यूनतम कार्यक्रम के तहत साझा मंच बनाने की कार्रवाई शुरु होगी। चूंकि इस अबियान में शामिल कोई भी व्यक्ति नेतृत्व के लिए आकांक्षी नहीं है, इसलिए हमने सभी का यहां हमारे साथ जुड़ने का आमंत्रण दिया है। हमें किसी व्यक्तित्व या समुदाय से कोई अस्पृश्यता का व्यवहार नहीं करना है। इसके साथ ही बामसेफ कार्यकर्ताओं से आह्वान किया गया है कि वे किसी भी प्रकार के व्यक्ति आक्रमण और घृणा अभियान की संस्कृति से दूर रहें। बाबासाहेब अंबेडकर और गौतम बुद्ध ने भाषा का कभी दुरुपयोग नहीं किया है। हम उनकी भाषा का ही इस्तेमाल करें और विचार विमर्श का दरवाजा खुला रखें और हर हाल में लोकतांत्रिक धर्म निरपेक्ष तौर तरीका अपनायें क्योंकि हमारा अंतिम लक्ष्य सिर्फ अंबेडरक वादी ही नहीं, बल्कि गैर अंबेडकरवादी लोकतांत्रिक धर्मनिरपेक्ष ताकतों का जिनकी आस्था बाबासाहेब रचित भारतीय संविधान में है, सभी सामाजिक और लोकतांत्रिक ताकतों का संयुक्त मोर्चे का निर्माण है, जो कारपोरेट जायनवादी धर्मराष्ट्रवादी अश्वमेध यज्ञ का प्रतिरोध कर सकें।

सम्मेलन के दौराम , उसके बाद और अब भी निरंतर मंथन जारी है। सम्मेलन में माननीय बीडी बोरकर, ताराराम मेहना, ज्योतिनाथ, चमनलाल और दूसरे साथियों ने संगठन के विचलन के कारण बताते हुए एकीकरण के लिए सांगठानिक ढांचे और संविधान में आवश्यक फेरबदल करने के बहुमूल्य ​​सुझाव दिये, जिनका पूरा संज्ञान लिया गया और इसके लिए कोर कमिटी का चुनाव भी हो गया। बोरकर और मेहना समेत सभी धड़ों के पदाधिकारियों ने एकीकरण के लिए सिर्फ सहमति ही नहीं दी, बल्कि हर संभव सहयोग करने का संकल्प भी लिया है। उनके सुझावों पर हमने अमल करना शुरु कर​ ​ दिया है।हम अंबेडकर विचारधारा के मुताबिक देश की उत्पादक व सामाजिक शक्तियों के साझा मंच से इस देश की बहिष्कृत निनानब्वे फीसद जनगण के डिजिटल बायोमेट्रिक कत्लेआम के लिए आर्थिक सुधारों के नम जारी अश्वमेध अभियान के खिलाफ अविलंब राष्ट्रव्यापी आंदोलन शुरु करने के लिए कोशिश कर रहे हैं, जो सबसे अहम है।इसके बिना न आरक्षण की निरंतरता रहेगी और न जनप्रतिनिधित्व के जरिये संविधान, संसद और लोकतंत्र का वजूद कायम रहेगा।सत्ता में भागेदारी भी असंभव है।सबसे जरुरी है कि इस देश के लोकतांत्रिक धर्मनिरपेक्ष ढांचे  की सुरक्षा के लिए संविधान के मुताबिक लोकतांत्रिक प्रणाली और जीवन के हर क्षेत्र में सभी के लिए समान अवसर।

इस कोर कमिटी में अभी बामसेफ के सभी धड़ों और समविचारी संगठनों की केंद्रीय कमिटियों के प्रतिनिधि शामिल किये  जाने हैं और राज्यों से सामाजिक भौगोलिक व भाषायी प्रतिनिधित्व के आधार पर और प्रतिनिधि शामिल किये जाने हैं। यह प्रक्रिया चालू है।बामसेफ आंदोलन और विचारधारा को व्यक्तिवाद और वर्चस्ववाद से ऊपर उठाते हुए संस्थागत रुप देना हमारा लक्ष्य है,जिसके तहत बाबासाहेब के अर्थ शास्त्र के मुताबिक वंचित मूलनिवासी समाज की आर्थिक और भौतिक बेहतरी के लक्ष्य, समता, भ्रातृत्व और सामाजिक न्याय के आधार पर महात्मा गौतम बुद्ध के धम्म के अंतर्गत हासिल किया जा सकें।

हम मानते हैं कि अगर संविधान की पांचवी और छठीं अनुसूचियों के तहत आदिवासियों को उनके हक हकूक मिल गये होते तो माओवाद की कोई संभावना नहीं है। अगर बहिष्कार और नरसंहार की संस्कृति के बजाय भारतीय संविधान की लोक गणराज्य की अवधारणा के तहत लोकतंत्र और धर्मनिरपेक्षता के आधार पर राजकाज चला होता तो देश में हिंसा और गृहयुद्ध का यह माहौल नहीं होता। इस एकीकरण सम्मेलन में बड़ी संख्या में आदिवासी प्रतिनिधियों ने विभिन्न राज्यों का प्रतिनिधित्व किया। कोर कमिटी में तीन बड़े आदिवासी नेता ताराराम मेहना (राजस्थान), विजय कुजुर(झारखंड) और भास्कर बाकड़े ​​(महाराष्ट्र) शामिल हैं। भविष्य में भी परिवर्तित सांगठनिक ठांचे में सभी समुदायों को समुचित प्रतिनिधित्व दिया जायेगा। आदिवासियों के लिए अपने इलाके से बाहर निकलना विभिन्न कारणों से लगभग असंभव है, इसलिए संगठन अब व्यापक पैमाने पर आदिवासियों के बीच जायेगा। संगठन में शरणार्थियों, महानगरों की गंदी बस्तियों में रहने वाले लोगों और घूमंतू समुदायों को भी समुचित प्रतिनिधित्व दिया जायेगा।

কয়লা ব্লক বন্টন নিয়ে ফের অস্বস্তিতে কেন্দ্রীয় সরকার। সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া এক রিপোর্টে  সিবিআই ব্লক বন্টন পদ্ধতিকে ত্রুটিপূর্ণ ও অস্বচ্ছ বলে মন্তব্য করেছে। 

রিপোর্টে বলা হয়েছে, দু হাজার ছয় থেকে নয়ের  মধ্যে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং কয়লা মন্ত্রকের দায়িত্বে থাকার সময়, কোনওরকম যোগ্যতা যাচাই না করেই কয়েকটি কোম্পানিকে  কয়লা ব্লক বন্টন করা হয়েছিল। বড় বড় কোম্পানির বদলে সুপারিশের ভিত্তিতে বেছে নেওয়া হয়েছিল ছোট ছোট কোম্পানিকে। 

এমনকি সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলির অর্থনৈতিক হালও খতিয়ে দেখেনি কয়লা মন্ত্রক।  রিপোর্ট যাতে কোনওভাবেই সরকারি আধিকারিকদের কাছে ফাঁস না হয় সেজন্য   সিবিআইয়ের অধিকর্তাকে  হলফনামা জমা দিতে বলেছে সুপ্রিম কোর্ট। যদিও সিবিআই রিপোর্টকে গুরুত্ব দিতে নারাজ কেন্দ্রীয় সরকার। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার দেওয়া রিপোর্ট, চূড়ান্ত নয়। তবে, সিবিআইয়ের দেওয়া রিপোর্ট কয়লা ব্লক বন্টন দুর্নীতি ইস্যুতে বিরোধীদের নতুন করে অক্সিজেন জোগাল বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।


अंध धर्म राष्ट्रवाद की पैदल सेना बनकर भक्तिमार्ग पर देश काल परिस्थिति से अनभिज्ञ बहुजन समाज जिस अंधकार में मारे जाने को नियतिबद्ध है, वहां अंबेडकर विचारधारा और बहुजन महापुरुषों के समता और सामाजिक न्याय के आंदोलन की अटूट परंपरा ही हमारे लिए दिशा निर्देश हैं।

महज आरक्षण नहीं, सिर्फ सत्ता में भागेदारी नहीं, बल्कि अंबेडकरवादी अर्थशास्त्र के मुताबिक देश की अर्थ व्यवस्था और प्राकृतिक संसाधनों, संपत्ति, रोजगार, शिक्षा, नागरिक, स्त्री और मानवअधिकारों के लिए, जल जंगल जमीन और आजीविका से बेदखली के विरुद्ध संविदान के तहत पांचवीं और छठीं अनुसूचियों में प्रदत्त गारंटी लागू करने के लिए, दमन और भय का माहौल खत्म करने के लिए यह अतिशय विलंबित कार्यभार अत्यंत आवश्यक है।इसके लिए सभी अंबेडकरवादियों, धर्मनिरपेक्ष लोकतांत्रिक ताकतों, जनांदोलनों को बिना किसी बैर भाव और अहम के एक ही लक्ष्य के लिए गोलबंद होना बेहद जरुरी है।

एकाधिकारवादी नेतृत्व के बजाय लोकतांत्रिक सामाजिक,भाषिक व भौगोलिक प्रतिनिधित्व वाले साझा नेतृत्व स्थानीय स्तर पर गांव गांव से लेकर राष्ट्रीय स्तर तक विकसित करने की आवश्यकता है।

जाति उन्मुलन हमारा लक्ष्य है और हम अस्पृश्यता के विरुद्ध हैं। भेदभाव के विरुद्ध हैं।

राष्ट्रव्यापी आंदोलन के लिए सबसे जरुरी है राष्ट्रव्यापी विचार विमर्श।

जिसके लिए इस देश के पिछड़ों, दलितों, आदिवासियों, शरणार्थियों और अल्पसंख्यकों को कहीं कोई स्पेस नहीं मिलता।

सारे लोग बिखराव के शिकार है।

हम तोड़ने में नहीं, जोड़ने में यकीन करते हैं और इस बिखराव को खत्म करने के लिए प्राथमिक स्तर पर बामसेफ के सभी धड़ों और गुटों के एकीकरण का प्रयास करते हैं।

सभी धड़ों, गुटों के अध्यक्षों को इस सम्मेलन के लिए आमंत्रण पत्र भेजा गया और सबको खुला आमंत्रण
​था।जो लोग किसी कारण से इस सम्मेलन में शामिल नहीं हो पाये, एकीकरण कीप्रक्रिया में उनका भी स्वागत है।

हम इस व्यवस्था के सिवाय किसी के खिलाफ नहीं है।


बामसेफ के एकीकरण से हम बहुजनसमाज के निर्माण की दिशा में उत्पादक शक्तियों और सामाजिक शक्तियों का वैश्विक व्यवस्था के विरुद्ध विश्वभर में जारी प्रतिरोध आंदोलन और रंगभेद व दासता के विरुद्ध मुक्तिसंग्राम की परंपराओं के मुताबिक, सुफी संतों .महापुरुषों और बाबासाहेब की विचारधारा व परंपराओं के मुताबिक, मुक्ति के लिए दुनियाबर की जनता के आंदोलनों की सुदीर्घ परंपराओं के मुताबिक ध्रुवीकरण और एकीकरण चाहते हैं।

संवाद और विमर्श के लिए बामसेफ एकीकरण सम्मेलन एक अनिवार्य पहल है। जहां एकमात्र एजंडा यही है कि बहुजन समाज का निर्माण और राष्ट्रव्यापी आंदोलन।

अगर विचारधारा एक है, लक्ष्य एक है, तब अलग अलग द्वीपों में अपने अपने तरीके से लड़कर अपने लोगों का, अपने स्वजनों का नरसंहार का साक्षी बनते रहने के लिए क्यों अभिशप्त रहेंगे हम?मान्यवर कांशीराम, ने दीनाभानाजी, खापर्डे और मास्टर मानसिंह जैसे लोगों ने अंबेडकर विचारधारा के कार्यान्वयन और सूफी,संतों, महापुरुषों के आंदोलन की निरंतरता बनाये रखने के उद्देश्य से बहुजन समाज की गुलामी खत्म करने के लिए बामसेफ की स्थापना की थी, जो बहुजन समाज के सभी कर्मचारियों को संगठित कर उनके जनतांत्रिक अधिकारों के लिए संघर्ष करेगा और समाज के बीच जागरूकता फैलाएगा। एक दौर तक बामसेफ आंबेडकर के विचारों और कांशीराम की सोच को पोषित करता रहा, लेकिन बाद के वर्षों में सोच-विचार की भिन्नताओं और नेतृत्व के व्यक्तिगत अहं और स्वार्थ के चलते बामसेफ आज चार-पांच टुकड़ों में बंट गया है और जातीय, क्षेत्रीयता, भाषायी आधार पर भी संगठन के बीच विभाजन बढ़ता जा रहा है। नेतृत्व की वैचारिक भिन्नता के चलते तन-मन-धन से पूरी तरह समर्पित कार्यकर्ता समझ नहीं पा रहे हैं कि कौन-सा बामसेफ आंबेडकरवादी है और कौन-सा अन्य विचार वाला।कार्यकर्ताओं मेंएक अंधभक्ति-सी है, जिसके चलते उनके नेता ने जो कह दिया वही आखिरी सत्य बन जाता है। बामसेफ के अलग अलग धड़े व्यवस्था परिवर्तन के लिए संघर्ष करने के बजाय अपने अपने वर्चस्व के लिए आत्मघाती अभियान में मग्न हैं। देश और दुनिया में जो कुछ हो रहा है, उससे हम पूरीतरह बेखबर हैं और कारपोरेट में तब्दील वर्चस्ववादी धर्मराष्ट्रवाद के बैनरतले पैदल सेना में तब्दील हो रहे बहुजनों से बामसेफ का कोई संवाद नहीं है। बाबासाहेब ने जाति उन्मूलन का लक्ष्य तय करके समता और सामाजिक न्याय पर आधारित वर्गहीन जातिविहीन शोषणमुक्त समाज की स्थापना की दिशा तय की थी। संविधान की रचना करते हुए भारतीय गणराज्य की नींव डालते हुए मौलिक अधिकारों के साथ साथ​​आरक्षण और संविधान के पांचवीं छठीं अनुसूचियों के जरिये अनुसूचित जनजातियों और अनुसूचित जातियों को संवैधानिक रक्षा कवच दिया था। ​​ओबीसी के अधिकारों के लिए और भारतीय स्त्री के अधिकार सुनिश्चित करने के लिए अपने रचित हिंदू कोड बिल के खारिज होने पर उन्होंने नेहरु मंत्रिमंडल से त्याग पत्र दिया था। आर्थिक सुधार के नाम पर बेरोकटोक संविधान की रोजाना हत्या हो रही है। देश की निनानब्वे फीसद आम जनता के मौलिक ​​अधिकारों को कुचलने के लिए, जल, जंगल, जमीन,नागरिकता और आजीविका, नागरिक और मानवाधिकारों से मूलनिवासी बहुजनों को बेदखल करने के लिए कारपोरेट राज के तहत धर्मनिरपेक्ष लोकतांत्रिक ठांचा को ध्वस्त करते हुए एक के बाद एक जनविरोधी नीतियां बन रही हैं। लागू हो रही हैं। राष्ट्र का सैन्यीकरण हो रहा है। कश्मीर,मणिपुर समेत समूचे पूर्वोत्तर और देश के सभी आदिवासी इलाकों में सशस्त्र सैन्यबल विशेषाधिकार कानून और सलवा जुड़ुम समेत विभिन्न नामों के अंतर्गत मूलनिवासी बहुजनों के खिलाफ मनुस्मृति नस्ली वर्चस्व वाली व्यवस्था ने युद्ध की घोषणा करके राष्ट्रीय सुरक्षा और आंतरिक सुरक्षा के बहाने रक्षा सौदों के जरिये कालेधन की अर्थ व्यवस्था  के तहत बायोमेट्रिक डिजिटल नागरिकता के हथियार के बल पर साम्राज्यवादी जायनवादी ताकतों की पारमाणविक मदद से नरसंहार संस्कृति चलाय़ी हुई है, लेकिन बामसेफ की इस ओर नजर नहीं है। अंबेडकरवादी विचारधारा के तहत जाति उन्मूलन के बजाय जातीय पहचान के आधार पर सत्ता में भागेदारी अब एकमात्र लक्ष्य हो गया है। कारपोरेट चंदा वैध हो जाने के बाद अब तो जो अराजनीतिक थे वे भी राजनीतिक दल बनाकर मैदान में डट गये है और व्यवस्था बदलने के बजाये मूलनिवासी बहुजन समाज को और विभाजित कर रहे हैं।

We have only one objective to defend republic democratic India with its constitution and democratic set up, we have to work for an inclusive economic order which should ensure material empowerment of all citizens of India , specifically those excluded for thousands of yeras. We as followers of Dr BR Ambedkar have to work for annihiliation of caste to make India a casteless classless society based on equality, fraternity, social justice, freedom, civic and human rights. We have a greater task to make a joint forum of social and productive forces which represent ninety nine percent of Indian population. We have decided to institutionalise our organization BAMCEF with grass root level to national level based on geographical, social and linguistic representation. Those who are engaged in active politics seeking share in power may follow their path in the secular and democratic republic. we have no contradiction. But we must unite against the hell losing against the people of India and have to start afresh to resist the system of exclusion and ethnic cleansing.

We have decided to use only Ambedkarite language and linguistics to give up abusive language and hate campaign as we are not against any particular person or community. We have to root out the brahaminical system and the corporate hegemony. We have great Gautam Buddha, Harichand Thakur, Jyotiba Phule, Naykre, Pariyar, Dr Ambedkar and all Indian saints who fought lifelong against the hegemony and the system.

Let us stand united!

I have just returned from Mumbai. This time, my wife Sabita also accompanied me. Meanwhile she was ill. But we continued the dialogue. Our friends have posted speeches on You Tube. Entire procedure would be posted on You Tube very soon. Our friend Chamanlal, who has been elected coordiantaor of the reconstruction  core committee ha posted a preliminary report on facebook. I have talked to Tara Ram Maina and BD Borker and we, all of us in the unification team are in constant touch with activists all over the country. Everyone is ready to rise for the occassion. We have got overwhelming support form face book friends. Thanks.

Chamanlal reported on face book:

A Great Success ! : Around 200 delegates/representatives of different BAMCEF groups and other organizations who are also working on Phule-Ambedkari ideology from across the 18 States of India have gathered at Ambedkar Bhawan, Gokuldas Pasta road, Dadar, Mumbai in the All India BAMCEF Unification Conference. They deliberated on the different subjects of unification and finally concluded that they all should work jointly in the larger interest of mulnivasi bahujan society keeping in view the severe implementation of counter revolution agenda by the ruling caste group. The meeting itself was a feat in the history of mulnivasi bahujan samaj no less than the important Buddhist Sangities that held in history to refine the Buddhism.

The courageous organizers had shown the big hearts to the wicked. Organizers have appealed the participants to discuss over the solution of the cardinal problems of people working dividedly and strictly refrained the participants in the conference from criticizing anybody individuals responsible for the different divisions.

B D Borkar, the Ex National President of BAMCEF says that as man thinks differently so as he works differently. So to work unidirectional people have to think congruently regarding achieving the objective of structural change. He said that they also tried unification of BAMCEFs in 2004 but succeeded a little. However, above all, he offered his all sought required help in this fresh attempt of BAMCEF unification. He says that unification is not a onetime task rather it is a process that may take some time to culminate.

Tara Ram Mehna, National President of one of the factions of BAMCEF says that disintegration of BAMCEF in history took place only when the objective of the Leader deviates from the stipulated objective of social change. The disintegration never took place among the objective, ideology and the people. Without naming anybody he, however, pointed that the objective of a specific person has become becoming billionaire through misappropriation of BAMCEF fund and investing missionary financial asset into his own private Trust and other private limited companies that are meant for his own aggrandizement.

Chaman lal, the ex CEC member of BAMCEF, however, deliberated differently and spoke that the disintegration problem of BAMCEF are cardinally related to structural and functional lacunas of BAMCEF constitution. Apart from this the icon formation (व्यक्ति निर्माण, मसीहा निर्माण) in BAMCEF movement has always resulted in fragmentation and deterioration of BAMCEF movement. Therefore, before working together it is highly recommendable that first of all, all the willing parties coming closer to assimilation must unanimously remove the constitutional and functional lacunas that are otherwise responsible for icons formation in the organization rather than constituting the Mulnivasi Bahujan Samaj institution which is essential for achieving the ultimate objective of social change.

Lt. Col. Siddharth Barve inaugurated the conference explicitly quoting the objectivity of the conference and resolved to achieve the same what so ever be the adversaries in the process. He instructively made aware the people there by showing the projector slide show depicting the counter revolution agenda of the ruling caste groups.

Among the notable speakers those expressed their views on the problem in question were notable journalist and activist Plash Biswas , Subachan Ram-IRS, Chandra Pal (Retd. IAS and President Adarsh Samaj party), Raoji Bhai Patel (CEC member, BAMCEF), Jyotinath kushwaha and shivaji Rai from Bihar, Shivani Biswas, Fakir Chand (USA), Bhaskar wakkde, Manoj motghare and his other collegues.

Conclusion : It was unanimously decided to reconstruct the BAMCEF constitution structurally and laid down the functional and modal code of conduct into it by appointing the ad-hoc committee of representatives of different BAMCEF factions and other similar organizations. Within two-three month the committee will submit its draft to the General Body of BAMCEF for its approval and enactment. The meeting ended with the vote of thanks from the organizers.

आइये, दमन , सामाजिक भेदभाव, अर्थ व्यवस्था और जीवन के हर क्षेत्र से बहिष्कार के विरुद्ध, सैन्य राष्ट्र की अपनी ही जनता के विरुद्ध युद्धघोषणा के खिलाफ हमारे उड़नदस्ते में शामिल हों!

अंबेडकर विचारधारा के मुताबिक समता और सामाजिक न्याय आधारित व्यवस्था निर्माण के लिए इस प्रयास में सहभागी बनने के लिए खुला आमंत्रण है।


हम किसी भी तरह के मिथ्या और घृणा अभियान के परतिरोध के लिए अंगीकारबद्ध हैं। हमें सामाजिक और मानवीय होना चाहिए, पर सामने वाले में भी ऐसा कुछ सोच दिखाई देना चाहिए, जिससे उनका मानवीय होना, सबको बराबर इंसान समझना उनके व्यवहार और कृत्यों से झलकता हो। ऐसे लोगों की कमी नहीं है जो आज भी दलितों को अपनी अघोषित संपत्ति मानते हैं, मगर इंसान तक मानने को तैयार नहीं हैं। संगठन के नेतृत्व और बाकी लोगों को विवेक से काम लेना होगा। दलितवाद के अंदर निरंतर बढ़ रहे ब्राह्मणवादी मानसिकता को भी समझने की जरूरत है। यब बात अलग है कि आज देश का दलित समाज भी भयंकर ब्राह्मणवाद से ग्रसित हो चुका है। बंधुत्व और समानता जैसे शब्दों के अर्थ अभी खुलने बाकी हैं।

ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HIS SPEECH.
BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7
Published on 10 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HIS SPEECH.
http://youtu.be/oLL-n6MrcoM
<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/oLL-n6MrcoM" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 3

Published on 5 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B.R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013.
Mr.B.D.BORKAR EX PRECEDENT OF BAMCEF DELIVERING HIS SPEECH.

http://youtu.be/ycMDJnrijqM

<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/ycMDJnrijqM" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 2

Published on 5 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B.R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013.
Mr.CHAMANLALEX CEC MEMBER OF BAMCEF DELIVERING HIS SPEECH.

<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/DEAL0Ct2DpY" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 9

Published on 10 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mrs. SHIBANI BISWAS (BAMCEF ACTIVIST)DELIVERING HER SPEECH.

<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/8QNMum9PXB0" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>

http://www.youtube.com/watch?v=8QNMum9PXB0

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 4

Published on 8 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B.R. AMBEDKAR BHABAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.TARARAM MEHANA (BAMCEF PRESIDENT) DELIVERING HIS SPEECH.
http://youtu.be/CZSX3YZ65pY

<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/CZSX3YZ65pY" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>
BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 10
Published on 10 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.ABHIRAM MALLICK,(BAMCEF FULL TIMER -URISSA ) DELIVERING HER SPEECH.
http://youtu.be/G1NW7WWY55I

<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/G1NW7WWY55I" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 8

Published on 10 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.JYOTINATH KUSHAWAG (BAMCEF ACTIVIST -BIHAR) DELIVERING HER SPEECH.

http://youtu.be/bPBZfReKqU4

<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/bPBZfReKqU4" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>

BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 1

Published on 5 Mar 2013
ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE WAS HELD AT AMBEDr.B.R. DKAR BHAVAN ,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013.
SUBACHAN RAM DELEVERING HIS SPEECH.
http://youtu.be/AHllbX4QrjU

<iframe width="560" height="315" src="http://www.youtube.com/embed/AHllbX4QrjU" frameborder="0" allowfullscreen></iframe>


Sacm of Rs.41737 crores for scheduled castes and Rs17051 fror scheduled tribes in 2013-2014 Budget

Scam of




ধর্ষণ বিরোধী নতুন আইনে সম্মতি দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিগোষ্ঠী। নতুন আইনে ১৬ বছরের নিচে সম্মতি ক্রমে সহবাসও ধর্ষণ বলেই পরিগণিত হবে। অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরমের নেতৃত্বে মন্ত্রিগষ্ঠী আজ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

বৃহস্পতিবার বিলটি কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় পেশ করা হবে। ১৮ তারিখ এই নতুন বিলটি নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠকও ডাকা হয়েছে। মহিলাদের সুরক্ষা নিশ্চিতকারী নতুন বিলটির আলোচ্য বিষয়গুলি নিয়ে মন্ত্রীদের মধ্যে দ্বিমত তৈরি হওয়ায় গতকাল সহমত গঠিত হয়নি। 

গত ডিসেম্বরে রাজধানীর চলন্ত বাসে ২৩ বছরের তরুণীর গণধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পর দেশ জুড়ে আলোড়নের পর মহিলাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন সংশোধন করার সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। 

আইনের সংশোধন প্রসঙ্গে সমাজকর্মী সুনন্দা মুখার্জি বলেন, "এই পরিবর্তনটা জরুরী ছিল। আমার মনে হয় পুরুষরা যতদিন এই ব্যাধি কাটিয়ে উঠতে না পারবে, ততদিন এই সমস্যার সমাধান সম্বব নয়।" দোলন গাঙ্গুলির মত, সম্মতি ক্রমে সহবাসের বয়সসীমা ১৬ করে দেওয়াতে নারী ও পুরুষের যৌন সম্পর্কের অধিকারে হস্তক্ষেপ করা হবে। তিনি আরও বলেন, "এতে এনেক মা বাবাই মেয়েদের স্বাভাবিক সম্পর্কের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনতে পারে।" ফলে সম্মান রক্ষার্থে হত্যার মতো ঘটনা আরও বাড়বে বলেই মনে করেন তিনি। সমাজকর্মী ভারতী মুখার্জি বলেন, "অপ্রাপ্ত বয়স্ক পুরুষরা ধর্ষণে অভিযুক্ত হলে, তাঁদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া উচিৎ।" সংশোধিত আইনে নতুন সংযোজন গুলি ছড়াও আদিবাসী মহিলাদের নিরাপত্তা দেওয়া ও লিঙ্গ নির্ধারণ করার বিষয়টিতে আরও জোর দেওয়ার প্রয়োজন ছিল বলে মনে করেন ভারতী মুখার্জি। স্বেচ্ছা-সহবাস ষোলোয়, ধর্ষণ-বিরোধী বিলে মতানৈক্য কাটল

নয়াদিল্লি: মতানৈক্য মিটিয়ে ষোলোয় সহবাসে সম্মত হল মন্ত্রিগোষ্ঠী। 

ধর্ষণ-বিরোধী খসড়া বিল নিয়ে মন্ত্রিসভার বিরোধ মিটিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রিগোষ্ঠী বুধবার রাতে জানিয়ে দিয়েছে, স্বেচ্ছা-সহবাসের ক্ষেত্রে বয়সের নিম্নসীমা ১৮ থেকে কমিয়ে ১৬ করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে পিছু ধাওয়া করা বা কুনজরকেও জামিন অযোগ্য অপরাধের তালিকাভুক্ত করা হচ্ছে। সূত্রের খবর, চূড়ান্ত খসড়ায় 'যৌন নির্যাতন' শব্দটি 'ধর্ষণ' দিয়ে প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। এ ছাড়াও অভিযোগকারিণী মিথ্যা বললেও, তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলেই বিলটিতে প্রস্তাব করা হয়েছে। টেলিকমমন্ত্রী কপিল সিব্বল জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার বিলটি সংসদে পেশ করা হবে। আগামী ১৮ তারিখ এ নিয়ে একটি সর্বদল বৈঠক ডাকা হয়েছে। 

মন্ত্রিসভায় তীব্র বিরোধিতা সত্ত্বেও, চলতি অধিবেশনেই বিলটি সংসদে পেশ করতে মরিয়া ছিল সরকার। সে কারণেই পালানিয়াপ্পন চিদাম্বরমের নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিগোষ্ঠীকে ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছিল বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য। স্বেচ্ছা-সহবাসের বয়সের নিম্নসীমা ছাড়া আরও কয়েকটি বিষয়ে কেন্দ্রের বিভিন্ন মন্ত্রকের মধ্যে মতানৈক্য ছিল। মন্ত্রিগোষ্ঠী এদিন সে সবই দূর করেছে। 

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Tweeter

Blog Archive

Welcome Friends

Election 2008

MoneyControl Watch List

Google Finance Market Summary

Einstein Quote of the Day

Phone Arena

Computor

News Reel

Cricket

CNN

Google News

Al Jazeera

BBC

France 24

Market News

NASA

National Geographic

Wild Life

NBC

Sky TV