Total Pageviews

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Sunday, September 21, 2014

বন্ধু,থেমো না,তোমার গানের ডোরে বাঁধা আমার প্রাণ বন্ধু, মিছিলের অভিমুখ যথাযথ রাখো বন্ধু,মাঝধারে যেন না ডোবে নাও বন্ধুরা, ইতিপূর্বে এই দেশে যাবতীয় ছাত্র আন্দোলনের অভিমুখ কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষমতার রাজনীতি হয়ে গেছে,জেপির জিপের বোনটে দাঁড়ে ছড়ছড় প্রস্রাবের পরেও কিন্তু ক্ষমতার রাজনীতিতে তরতরিয়ে সিঁড়ি ভাঙা অসম্ভব নয় রাজনীতির ধান্দায় ছাত্র যুবদের রাজনৈতিক মেরুকরণের ষড়যন্ত্রে বলি হবেন না প্লীজ পলাশ বিশ্বাস

বন্ধু,থেমো না,তোমার গানের ডোরে বাঁধা আমার প্রাণ

বন্ধু, মিছিলের অভিমুখ যথাযথ রাখো

বন্ধু,মাঝধারে যেন না ডোবে নাও


বন্ধুরা, ইতিপূর্বে এই দেশে যাবতীয় ছাত্র আন্দোলনের অভিমুখ কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষমতার  রাজনীতি হয়ে গেছে,জেপির জিপের বোনটে দাঁড়ে ছড়ছড় প্রস্রাবের পরেও কিন্তু ক্ষমতার রাজনীতিতে তরতরিয়ে  সিঁড়ি ভাঙা অসম্ভব নয়


রাজনীতির ধান্দায় ছাত্র যুবদের রাজনৈতিক মেরুকরণের ষড়যন্ত্রে বলি হবেন না প্লীজ



পলাশ বিশ্বাস

প্রসঙ্গঃযাদবপুরে ছাত্রমিছিলের পাল্টা মিছিল এবার তৃণমূলের। সোমবার রাজভবন অভিযান করবে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অভিযোগ, যাদবপুরে নৈরাজ্য চলছে। সেই বক্তব্যই রাজ্যপালের কাছে জানাবে তারা।

চোখ যাদের নেই,তাঁদের অন্ধ বলা নিষেধ



বন্ধুরা, ইতিপূর্বে এই দেশে যাবতীয় ছাত্র আন্দোলনের অভিমুখ কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষমতার  রাজনীতি হয়ে গেছে,জেপির জিপের বোনটে দাঁড়িয়ে ছড়ছড় প্রস্রাবের পরেও কিন্তু ক্ষমতার রাজনীতিতে তরতরিয়ে  সিঁড়ি ভাঙা অসম্ভব নয়জেপির সম্পূর্ণ বিপ্লব আজ মুক্তবাজারি ভারত বর্ষ,মার্কিন উপনিবেশ মগের মুল্লুক হিন্দু রাষ্ট্র




রাজনীতির ধান্দায় ছাত্র যুবদের রাজনৈতিক মেরুকরণের ষড়যন্ত্রে বলি হবেন না প্লীজ



মানবতার তাকীদে সে কথা বলতে নেই,অন্ধ বলা তাই নিষিদ্ধ



চোখ যাদের আছে,তারা যদি দেখতে না পান.চোখের ডাক্তার আছে হর মোহল্লায়,নাম লিখিয়ে ভিজিট দিয়ে,এক্ষুনি চোখ পরীক্ষা করিয়ে নিন



চোখ যাদের নেই,তাঁরা কিন্তু না দেখেও জন্মজাত সহজাত অভ্যাসে বুঝতে পারেন সবকিছুই,গন্ধে গন্ধে সতর্ক হয়ে বিপদ এড়াতে পারেন


কিন্তু যাদের চোখ আছে,দৃষ্টিভ্রমে তাঁদের বড়ই বিপদ,পায়ে পায়ে বিপদ আপদ কোন দিশা থেকে আইস্যা মাইরা যাইব,বুঝব না কোনো মতে,সাধু সাবধান



যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয পাড়ায পাড়ায় হঠাত গজিয়ে ওঠা নলেজ ইকোনোমির মশরূম নয় আদৌ


বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যশালী বিশ্ববিদ্যালয যাদবপুর


ভারতবর্ষে কিবা কহি,বিশ্বের কোনো প্রান্তে ভিসির আমন্ত্রণে বিশ্ববিদ্যালয় পরিসরে এমন তান্ডব ঘটেছে কিনা ,জানা থাকলে,জানিয়ে আলোকিত করবেন


প্রাণসঙ্কটে পুলিশ ডাকিয়ে নিজের ছেলেমেয়দের লাটি পেটা ও শ্লীলতাহানির এই মহোত্সব গিনিজ বুক অফ রেকর্ডে ঠাঁই পেলেও পেতে পারে,আশ্চার্যি মশাই চেষ্টা কইরেন





বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যে গণসংহার অনুষ্ঠিত হয় তার পিছনে উপাচার্য়ের আমন্ত্রণের প্রমাণ পেলে যাদবপুরের ভিসিকেও বেকসুর খালাস দেওয়ার বন্দোবস্ত হতে পারে


ইহা লইয়া অব্শ্য রিসার্চ হইতেই পারে

রিসার্চ হইতেই পারে কি সত্যিই কি গণসংহার ঘটেছিল,সত্যিই কি অধ্যপকদের ছাত্র ছাত্রীদের নির্বিচারে হত্যা করা হয়েছিল


রিসার্চ হইতেই পারে কি যুদ্ধ অপরাধীরা সত্যি সত্যি অপরাধী কিনা বা জাহানারা ইমাম যা কিছু লিখেছেন,সেই রক্ত ঝরা দিনগুলিতে রক্তপাত হয়েছিল কিনা


দালে ত হামেসাই কালা কুছ কুছ হোতা হ্যায়



রিসার্চ যে হইতেছে না ,তাহাও বলা মুশ্কিল


এপারে এবং অবশ্যই জামায়েত হিফাজত যুদ্ধঅপরাধের কলন্ক মুছতে রক্তনদী বইয়ে দিচ্ছেন


এপারে বাংলাদিশী হিফাজত জমায়েতের সঙ্গী যারা,তারাও উপাচার্যের ক্ষমাহীন অপরাধ ঔর ক্ষমতার নিরন্কুশ হারমাদ মস্তানিকে ঝুঠা বলতে রক্তনদী বইয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে,সকাল হতে না হতে বঙ্গবাসিরা হাড়ে হাড়ে টের পাইবন



অথচ যাদবপুরের তান্ডবে চক্ষু কর্ণে বিবাদের অবকাশ নেই



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা খবরে প্রকাশিত হয়েছিল,তার যথাযথ ভিডিও ফুটেজ নেই



যাদবপুরে অন্ধকারের শাসনে যারা বাত্তি গুল করে নন্দীগ্রাম রবীন্দ্রসরোবর এক করে দিয়েছেন ,তাঁদের আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে সম্যক ধারণা আছে বলে মনে হয় না


আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির কল্যাণে হাতে হাতে মোবাইল ছাত্রদের ঔ তান্ডবের সাক্ষ্য জ্যান্ত রাখতে সাহায্য করেছিল,বিশ্ববিদ্যালয় খতরনাক অস্ত্র শস্ত্র উদ্ধার করতে যে বাহিনীকে মরুঝড় যুক্তিতে  পাঠানো হয়েছিল,তাঁরা বুঝতেও পারলেন না সংবাদ মাধ্যমের ক্যামেরা ভেঙে দিলেই সব তথ্য প্রমাণ লোপাট করা যায় না এবং যা কিছু বলে দিলেই বোকা বানাওইং অসম্ভব



বহিরাগতদের আজও খোঁজ নেই


বহিরাগতদের খুঁজে দেখা হচ্ছে এবং শোনা যায় বহিরাগতরা নাকি মিছিল করেছিল,ছাত্রেরা নয়,কিন্তু তাঁদের তক্ষুনি গেরফ্তার করলে পালটা আন্দোলন বা অযথা রক্তবপাত সন্ত্রাস আয়োজনের হিফাজতি জামায়েতু ইন্তেজাম করার জরুরতই পড়ে না



এখন শুনতে পাই,শুধু বহিরাগত নয় গোটা আন্দোলনই একযোগে সিপিএম বিজেপি মাখামাখি


হতেও পারে বশিরহাটের মতই ক্ষমতার রাজনীতিতে সে ত অসম্ভব নয় এবং বামপন্থী দক্ষিনপন্থিরা দিদির মতই জোট বাঁধতে এবং জোট ভাঙতে সমান পারদর্শী,বলে রাজ্যবাসিরা বেশই জানেন



এখন শুনতে পাই,যাদপুর বিস্ববিদ্যালয়ই নয় শুধু সারা বাংলায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র ছাত্রীরা নয়,রাজনৈতিক কর্মিদেরএ বসবাস, এবং তাঁদেরই হাল্লাবোলকে আন্দোলন বলে চালানো হচ্ছে


মানে আমাদের ছেলেমেয়েরা আর পড়ুয়া থাকছে না,তাই যেমন সর্বত্র রাজনৈতিক সন্ত্রাস আম জনতার ভোগ দুর্ভোগ, তেমনিই হরেক বিশ্ববিদ্যালয়ে, হরেক শিক্ষা কেন্দ্রে সলওয়া জুড়ুমের ঢালাও বন্দোবস্ত করতেই হয়,এবং সত্যারখাতির উপাচার্যকে দায়ী করা চলে না


নাগরিক আশু কর্তব্য,বিশেষ করে যারা সুশীল সমাজের স্টার মেগাস্টার আইকন, ইত্যাদি তাঁদের ঈষত চটিচাটায় চোখ টাটানো বেহদ গুনাহ,এমনি ফতোয়া জারি হলে হতেই পারে


যারা যারা ফেসবুকে যাতা পোস্ট করছেন তাঁরা অচিরে পার পাবেন না

হাতি কাদায় পড়ে,তা বলে কি পিপিলিকাও লাথি ঝাড়বে,বিভীষণ অন্যায়



সবকিছু না হয় হজম করা যায়,যাদবপুর কান্ডের সব ছবি,সব জ্যান্ত প্রমাণ মিথ্যা,মিছিলের সব ছবি ভিডিও প্রযুক্তির কারসাজি,তর্কের খাতিরে রিসার্চের প্রয়োজনে,সিবিআই তদন্ত না হওয়া পর্যন্ত না হয় মেনেই নিলাম, কিন্তু আমাদের বাঙালি অবাঙালি ফার্স্ট ইয়ারের ছাত্র ছাত্রীরা টাকা নিয়ে গাঁজা চরস মদ হেরোইন গিলে বৃষ্টিতে পথে নামতে পারে ,এই অতিশয আশ্চর্য তথ্য প্রমাণের কুত্সা কুচেষ্টা মানতে পারছি না



বন্ধুরা,রাজনীতি হইতে সাবধান


সত্তর দশকে লুম্পেন ঘুসপৈঠ বজরিয়ে বাড়ি বাড়ি ছাত্র যুবক যুবতীদর গণহত্যার ইতিহাস কিন্তু আমাদেরই


আমরা সাদা আমি কালো আমি পড়তে পেয়েছি

আবার যখন এসপি ছিলাম পড়তে পারছি

ভবিষ্যতে এমনি গোছের কালজয়ী লেখা আমি উপাচার্য ছিলাম,আমি ডিসি হনু,আমি শিক্ষামন্ত্রী ছিলাম ,আরো কত কচু ঈলিশ উত্সবে খেয়ে যেতে হবে জানা নেই,ইন্তেজার করেন


সময়মত স্বাদ বিস্বাদ চাকতেই পারবেন,কিন্তু পরিবর্তন,উলটে পালটে দেওয়ার রাজনীতিতে শিক্ষা যদি এখনো না হয়,যথেষ্ট কেলো ত হবেই,ক্যালানিও কম হব না,যাদবপুর তো মহাশয় ঝলত দিখলা যা



বন্ধুরা, ইতিপূর্বে এই দেশে যাবতীয় ছাত্র আন্দোলনের অভিমুখ কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষমতার  রাজনীতি হয়ে গেছে,জেপির জিপের বোনটে দাঁড়ে ছড়ছড় প্রস্রাবের পরেও কিন্তু ক্ষমতার রাজনীতিতে তরতরিয়ে  সিঁড়ি ভাঙা অসম্ভব নয়



রাজনীতির ধান্দায় ছাত্র যুবদের রাজনৈতিক মেরুকরণের ষড়যন্ত্রে বলি হবেন না প্লীজ



বন্ধুরা,থেমো না, তোমার গানের ডোরে বাঁধা আমাদের প্রাণ


যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্রছাত্রীদের পর এবার পথে অধ্যাপকরা

রাজর্ষি দত্তগুপ্ত ও নিমাই পাণ্ডা, এবিপি আনন্দ

Sunday, 21 September 2014 05:54 PM

submit to reddit

যাদবপুরকাণ্ডে পড়ুয়াদের পাশে শিক্ষকরা। রাজপথে প্রতিবাদ মিছিল।

ছাত্রছাত্রীদের পরে এবার যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নামলেন অধ্যাপকরাও। ওয়েবকুটার ডাকে ঢাকুরিয়া থেকে এইট বি বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত মিছিলে সামিল হলেন ভিনরাজ্যের অধ্যাপকরাও৷

মধ্যরাতে আলো নিভিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশি তাণ্ডবের যাবতীয় দায় নিতে হবে উপাচার্যকে, ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত করতে হবে এবং পঠনপাঠনের স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে, এই তিন দফা দাবিতে রবিবার পথে নামলেন বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা।

রাজ্যের কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সংগঠন- ওয়েবকুটার ডাকে যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিতে ঢাকুরিয়ায় দক্ষিণাপনের সামনে ভিড় জমান পশ্চিমবঙ্গ-সহ দেশের বিভিন্ন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা।

দক্ষিণাপণ থেকে মিছিল শুরু হয়। প্রতিবাদ মিছিলে পা মেলান যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালের প্রাক্তন উপাচার্য অশোকনাথ বসুও।

মিছিল শেষে এইট-বি বাসস্ট্যান্ডের সামনে প্রতিবাদ সভা করেন অধ্যাপকরা।


সুর চড়াচ্ছে বিজেপি, যাদবপুরে ছাত্রী নিগ্রহকাণ্ডে এবার জাতীয় মহিলা কমিশনে বিজেপি

অর্ণব মুখোপাধ্যায়, এবিপি আনন্দ

Sunday, 21 September 2014 05:30 PM

submit to reddit

ছাত্রীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ।

সুবিচার চেয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান-বিক্ষোভ পড়ুয়াদের। শান্তিপূর্ণ সেই বিক্ষোভের উপরই নেমে আসে পুলিশি আক্রমণ। এবার ছাত্রী নিগ্রহের সেই অভিযোগ নিয়ে জাতীয় মহিলা কমিশনের কাছে যাচ্ছে বিজেপি। রবিবার কলকাতায় একটি দলীয় কনভেনশনে যোগ দিয়ে, এমনই জানালেন বিজেপি সাংসদ মীনাক্ষি লেখি।

যাদবপুরে ছাত্রদের উপর পুলিশি বর্বরতার পরই, উপাচার্যের অপসারণের দাবি উঠেছে সমাজের সব স্তর থেকে। এদিন সেই দাবি শোনা গিয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতি রাহুল সিংহের গলাতেও।

যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদে শনিবার শহরের রাজপথে নামে প্রতিবাদী জনস্রোত। তার ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই এবার আক্রমণে বিজেপি।



শঙ্কুদেবকে নিয়ে যাদবপুরের নির্যাতিতার বাড়িতে পার্থ, শিক্ষামন্ত্রী তাঁকেই সঙ্গ করায় প্রশ্ন উঠছে শিক্ষকমহলে

ময়ূখ ঠাকুর চক্রবর্তী, কৃষ্ণেন্দু অধিকারী, এবিপি আনন্দ

Sunday, 21 September 2014 06:25 PM

submit to reddit

চাপে পড়ে শেষমেশ যাদবপুরকাণ্ডের নিগৃহীতার বাড়িতে শিক্ষামন্ত্রী। দোসর অবশ্য তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি শঙ্কুদেব পণ্ডা। কাল যেখানে শাসক দলের ছাত্র সংগঠনের ডাকে মিছিল, তার আগের দিন নিগৃহীতার বাড়িতে কেন সংগঠনের সভাপতি শঙ্কুদেব? প্রশ্ন শিক্ষামহলের একাংশের। ২৮ অগাস্ট, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের মধ্যেই নির্যাতনের শিকার হন কলাবিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী। বয়েজ হস্টেলের একটি ঘরে নিয়ে গিয়ে কয়েকজন ছাত্র তাঁকে মারধর ও শ্লীলতাহানি করে বলে অভিযোগ। তারপর এতদিন কেটে গেলেও শিক্ষামন্ত্রী কিন্তু অভিযোগকারী ছাত্রীর বাড়িতে একদিনের জন্যও যাননি। হঠাৎ‍ তিনি রবিবার বিকেলে সেখানে হাজির হল, তবে একা নন, সঙ্গে ছিল তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি। মিনিট কুড়ি তাঁরা নিগৃহীতার বাড়িতে ছিলেন। কথা বলেন ছাত্রী ও তাঁর বাড়ির লোকজনের সঙ্গে। কিন্তু কী কথা হল, তা নিয়ে সাংবাদিকদের সামনে মুখ খোলেননি শিক্ষামন্ত্রী।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের সামনে শঙ্কুদেবও মুখ খোলেননি। অভিযোগকারিণীর বাবা জানিয়েছেন, দোষীরা শাস্তি পাবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী।

কিন্তু শ্লীলতাহানিকাণ্ড তো হয়েছিল ২৮ অগাস্ট। তা হলে, হঠাৎ‍, এতদিন পরে কেন অভিযোগকারিণীর বাড়ি গেলেন শিক্ষামন্ত্রী? আর গেলেনই যখন, তখন সঙ্গে কেন নিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্য সভাপতি শঙ্কুদেব পণ্ডাকে? শিক্ষামহলের একাংশ এই প্রশ্ন তুলছে। তাদের দাবি, এর নেপথ্যে রয়েছে গত কয়েকদিনের ঘটনাক্রম।

শ্লীলতাহানিকাণ্ডে গঠিত তদন্ত কমিটির নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের ঘরের বাইরে মঙ্গলবার বিক্ষোভ অবস্থানে বসেছিলেন পড়ুয়ারা। তাঁদের আন্দোলন রুখতে সে দিন রাতেই ক্যাম্পাসে ঢুকে তাণ্ডব চালায় পুলিশ। সেই ঘটনার প্রতিবাদে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। শনিবার, শহরের রাজপথে দেখা গিয়েছে প্রতিবাদের ঢেউ। দিল্লি, বেঙ্গালুরুও পাশে দাঁড়িয়েছে যাদবপুরের। এতেই চাপে পড়ে সোমবার পাল্টা মিছিলের কথা ঘোষণা করেছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। তার আগে, এ দিন নিগৃহীতার বাড়িতে গিয়ে কি রাজনৈতিক মোকাবিলার চেষ্টা করলেন শঙ্কুদেব পাণ্ডা? না কি ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা? প্রশ্ন শিক্ষামহলের একাংশের।  

যাদবপুরকাণ্ড নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনার ঝড় বয়ে গেলেও শিক্ষামন্ত্রী কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে একবারও কথা বলেননি। রাজ্যপাল অবশ্য রাজভবনে ডেকে পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলেছেন, এতে কি আরও চাপে পড়ে গিয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়? মিছিলে জনজোয়ার, রাজ্যপালের সক্রিয়তা, এ সব দেখেই টনক নড়েছে শিক্ষামন্ত্রীর? এই প্রশ্নও তুলছেন অনেকে।


No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Tweeter

Blog Archive

Welcome Friends

Election 2008

MoneyControl Watch List

Google Finance Market Summary

Einstein Quote of the Day

Phone Arena

Computor

News Reel

Cricket

CNN

Google News

Al Jazeera

BBC

France 24

Market News

NASA

National Geographic

Wild Life

NBC

Sky TV