Total Pageviews

THE HIMALAYAN DISASTER: TRANSNATIONAL DISASTER MANAGEMENT MECHANISM A MUST

We talked with Palash Biswas, an editor for Indian Express in Kolkata today also. He urged that there must a transnational disaster management mechanism to avert such scale disaster in the Himalayas. http://youtu.be/7IzWUpRECJM

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

THE HIMALAYAN TALK: PALASH BISWAS TALKS AGAINST CASTEIST HEGEMONY IN SOUTH ASIA

Twitter

Follow palashbiswaskl on Twitter

Wednesday, October 1, 2014

মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গল সহ চারটি ক্লাবের একাউন্ট সিজ নির্বাচনের আগে দশ সিন্দুক টাকার খোঁজে সিবিআই,মহিষাসুর বধেও নিস্তার নেই দেবির,সারদায় নিমজ্জিত বাঙালির ফুটবল পলাশ বিশ্বাস

মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গল সহ চারটি ক্লাবের একাউন্ট সিজ

নির্বাচনের আগে দশ সিন্দুক টাকার খোঁজে সিবিআই,মহিষাসুর বধেও নিস্তার নেই দেবির,সারদায় নিমজ্জিত বাঙালির ফুটবল

পলাশ বিশ্বাস

মীডিয়ার খবরঃ



চার ক্লাব অ্যাকাউন্টে তালা ইডি-র, নিঝুম ময়দান

আনন্দবাজারঃএত দিন ক্লাবের কর্তাদের ডেকে হিসেব চাওয়ার মধ্যেই তদন্ত সীমাবদ্ধ ছিল। এ বার ইডি নিজেই সটান ঢুকে পড়ল ক্লাবের কোষাগারে! সোমবারই কিংফিশার ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিল করেছিল ইডি। মঙ্গলবার আরও তিনটি ক্লাব মোহনবাগান, ভবানীপুর এবং কালীঘাটের অ্যাকাউন্টও সিল করে দেওয়া হয়েছে বলে খবর। পুজোর ছুটি পড়ে যাওয়ায় ইডি-র অফিসাররা অনেকেই অবশ্য ছুটিতে চলে গিয়েছেন।

বিধানসভা ভোটের আগে ১০ স্যুটকেস, নজর সিবিআইয়ের

আনন্দবাজারঃশেয়ার কেলেঙ্কারির নায়ক হর্ষদ মেটার স্যুটকেস-কাণ্ড এক সময়ে তোলপাড় করেছিল দেশের রাজনীতি। খোদ হর্ষদের দাবি ছিল, স্যুটকেসে কোটি টাকা ভরে তিনি দিয়ে এসেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নরসিংহ রাওয়ের হাতে! ওই অভিযোগের অবশ্য প্রমাণ মেলেনি। প্রায় কুড়ি বছর পরে ফের স্যুটকেস-তদন্তে নেমেছে সিবিআই। তবে এ বার আর একটি নয়, দশ-দশটি স্যুটকেস ভর্তি টাকা নিয়ে শুরু হয়েছে তদন্ত। এ বার অভিযুক্তের তালিকায় রয়েছেন রাজ্য রাজনীতির অন্যতম শীর্ষ কয়েক জন নেতা।




কোলকাতার প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে মানুষের ঢল

গৌরী সেনেরা জেলের অন্তরালে তবু মোত্সবে খামতি নেই

কিন্তু মহাবিপদ দেবির ঘনায়ে আসিছে

অবৈদিকী গপ্পো ও মিথকে আঁকড়ে গণসংহারের জয়গানে এই প্রথম সিবিআই হস্তক্ষেপ

মহিষাসুর বধ ত হচ্ছেি প্রতিক্ষণ৷

যাহারাই ক্ষমতার অন্নপ্রাশনে বাধ সাধিতেছে,তাহারাই মহিষাসুর,যেমন ইদানিং যাদবপুরের বিদ্রোহী পড়ুয়ারা.তাহাদের বধ না হইলে শাসন চলে না৤

কিন্তু মহিষাসুর বধেও যে দেবির নিস্তার নেই৷

সবে সপ্তমী,কিন্তু দেওয়াল লেখন উত্কন্ঠার জযগান৷

হাসপাতালে লম্বা লাইন৷

গোপন জবনাবন্দীতে কি যে হয়৷

ঢাকের বাদ্যিতে জেল খানার লৌহকপাটে প্রলয় বিস্ফোরণ৷

নির্বাচনের আগে দশ সিন্দুক টাকার খোঁজে সিবিআই,মহিষাসুর বধেও নিস্তার নেই দেবির,সারদায় নিমজ্জিত বাঙালির ফুটবল

সেপ্টেম্বর থেকে ভারতে শুরু হচ্ছে ফুটবলের 'ইন্ডিয়া সুপার লিগ', যেখানে কলকাতার দলটির সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছে স্পেনের এক নম্বর ক্লাব অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদ৷ তাহলে বাঙালির প্রিয় ফুটবলও কি এবার বিদেশের মাটিতে যেতে পারবে?সে প্রশ্নের জবাব এখন ভবিষতের গর্ভে

রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত অভিনীত নান্দীকারের ফুটবল নাটকটি বোধহয় আবার নূতন করে লিখতে হয়৷

বাঙালির ফুটবল উন্মাদনার ইতিহাস ঘেঁটে দেখা যায়, এর সূচনাটা ১৩৬ বছর আগে, পরাধীন ভারতে। শুরুটা করেছিলেন নগেন্দ্র প্রসাদ সর্বাধিকারী নামের এক বাঙালি ছাত্র, সেই ১৮৭৮ সালে।অবশ্য ক্রিকেটের কাছে ফুটবল তার সেই পুরনো জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলেছে। বাংলাদেশের ক্রিড়াঙ্গনের সবচেয়ে বড় দুটি খেলার সামপ্রতিক অবস্থাটা এমনই।

কলকাতার কল্যাণে,চিটফান্ড প্রযোজনায় বাংলা ফিল্ম এবং ফুটবলের রমরমা।

ফিলিমের কুশীলবরা এখনো ধরা ছোঁযার বাইরে।

তবে পুজো মরশুমে,মোহনবাগান ইস্টবেঙ্গল সহ চারটি ক্লাবের একাউন্ট সিজ,তাহলে বাঙালির ফুটবলও সারদায় নিমজ্জিত কিনা ভাইব্যা বলুন।

প্রথম আলোয় লিখেছে বেশঃআরে, কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ফুটবল খেলা পছন্দ করতেন কি না, তার কোনো ঠিক আছে? - আরে না, উনি অবশ্যই পছন্দ করতেন। - তুই কীভাবে জানলি? - উনার একটা কবিতা আছে না 'বল দাও মোরে বল দাও...' আমার মনে হয় উনি ফুটবল খেলেছেনও এবং স্ট্রাইকার পজিশনে খেলেছেন। নইলে বল চাইবেন কেন?' -

খবরে প্রকাশ,সারদাকাণ্ডের ছায়া আরও দীর্ঘ হল ময়দানে। একাধিক ক্লাবের ভাঁড়ারেই এবার সরাসরি টান পড়তে চলেছে। তদন্তের জেরে ইষ্টবেঙ্গল ক্লাবের দুটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট সিল করল ইডি। মোহনবাগানের মূল অ্যাকাউন্টটিও সিল করার জন্য ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে ইডি সূত্রের খবর। ইউনাইটেড ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাবের নামে ওই দুটি অ্যাকাউন্ট ইডি সিল করায় ঘোর বিপাকে পড়েছেন ক্লাব কর্তারা।

কারণ, ওই অ্যাকাউন্টগুলি থেকেই ফুটবলারদের টাকা দেওয়া হয়। ফুটবল দলের যাবতীয় খরচও চলে। সেই দুটি অ্যাকাউন্ট ইডি সিল করে দেওয়ায় আজ জরুরি বৈঠকে বসেন ইস্টবেঙ্গল কর্তারা। সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়ে ক্লাবের তরফে ইডি দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।  ভবানীপুর এবং কালীঘাট  ক্লাবের অ্যাকাউন্ট সিল করার জন্যও ইডি সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে বলে  জানা গেছে।

এদিকে, সারদা কনস্ট্রাকশন সংক্রান্ত মামলায় নয়া মোড়। সুদীপ্ত সেনের বিরুদ্ধে  বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ আনতে এবার আদালতের দ্বারস্থ হল সিবিআই। এই মামলায় সুদীপ্ত সেনের বিরুদ্ধে ৪০২,১২০বি এবং ৪০৬ ধারায় আগেই অভিযোগ এনেছিল পুলিস। এবার তাঁর বিরুদ্ধে ৪০৯ ধারায় বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগ আনতে আলিপুর আদালতে আবেদন করল সিবিআই। জানা গেছে, ওই মামলায় চার্জশিট দেওয়ার জন্য বাড়তি সময় পেতেই এই সিদ্ধান্ত। কারণ, 409 ধারা যুক্ত করলে ওই মামলায় চার্জশিট পেশের সময়সীমা বেড়ে হবে নব্বই দিন। এই মামলায় সুদীপ্ত সেনকে ইতিমধ্যেই গ্রেফতার দেখিয়েছে সিবিআই।


এম পি এসের কর্ণধার প্রমথনাথ মান্না ও ডিরেক্টর প্রবীর চন্দকে ২৯ অক্টোবর পর্যম্ত জেল হাজতে পাঠাল বাঁকুড়া আদালত৷‌ তিন দিন পুলিস হেফাজতে থাকার পর মঙ্গলবার তাঁদের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (থার্ড কোর্ট) তনুশ্রী দত্তের এজলাসে তোলা হলে তিনি এই রায় দেন৷‌ প্রমথ মান্নার পক্ষের আইনজীবী অজিত আকুলি আদালতে বলেন, তাঁর প্রথম মক্কেল প্রমথ মান্না কৃষ্ণনগর আদালত থেকে একটি রায় পেয়েছেন, যাতে তাঁর সংস্হাকে চলতি বছরের নভেম্বর পর্যম্ত বাজার থেকে অর্থ সংগ্রহ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে৷‌ তিনি তাঁর দ্বিতীয় মক্কেল প্রবীর চন্দের প্রসঙ্গ টেনে বলেন, তাঁর বিরুদ্ধে কোনও আমানতকারীর অথবা এজেন্ট কোথাও কোনও অভিযোগ দায়ের করেননি৷‌ তাই তিনি উভয় মক্কেলের জামিনের আবেদন জানাচ্ছেন৷‌ বিচারক তাঁর আবেদন খারিজ করে দেন৷‌ এদিনও এজেন্ট ও আমানতকারীরা আদালতে ভিড় করেন৷‌ আদালতে তোলার সময় ও বাঁকুড়া জেলে নিয়ে যাওয়ার সময় তাঁরা গাড়ি ঘিরে প্রবল বিক্ষোভ দেখান৷‌ বাঁকুড়া আদালতে তাঁদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা হয়েছে৷‌ ৩০ অক্টোবর দুটি মামলাতেই তাঁদের ফের আদালতে তোলা হবে৷‌ এদিনও আদালতে প্রমথ কোনও কথা বলেননি৷‌ সাংবাদিকদের বলেন, সেবি-র কাছে সমস্ত কাগজ জমা দেওয়া আছে৷‌

অগ্নি পান্ডেলিখেছেন আজকালেঃময়দানে এত বড় ধাক্কা এর আগে দেখা যায়নি৷‌ কলকাতা ময়দান তো বটেই, ভারতীয় ফুটবলের ইতিহাসেও আগে এমনটা দেখা যায়নি৷‌ কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ময়দানের দুই বড় ক্লাবের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার নির্দেশ জারি করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট৷‌


সারদা-কাণ্ডের তদম্তে নামার পর ই ডি কর্তারা ময়দানের চারটি ক্লাবকে তলব করেছিল হিসেব দেখানোর জন্য৷‌ সেইমতো দুই বড় প্রধানের কর্তারা একাধিকবার ই ডি দপ্তরে গিয়ে হাজিরা দিয়ে এসেছিলেন৷‌ কিন্তু পঞ্চমীর রাত ও ষষ্ঠীর দুপুরে পরপর ই ডি-র তরফে ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার কথা জানিয়ে দেওয়া হল৷‌ ই ডি-র চিঠি ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট দুই ক্লাবের ব্যাঙ্কে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে৷‌ ইতিমধ্যে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের দমদম শাখা ও টালিগঞ্জ শাখা ক্লাবকে ফোন করে জানিয়ে দিয়েছে৷‌ মোহনবাগানের যে অ্যাকাউন্টে ইউ বি-র টাকা থাকে, সেই অ্যাকাউন্টটি বন্ধের নির্দেশ জারি করা হয়েছে ই ডি-র তরফ থেকে৷‌ এর পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবারই এক লিখিত আবেদন পাঠানো হল ই ডি-র কাছে ইস্টবেঙ্গলের তরফে৷‌ গোটা বিষয়টা আরও একবার যেন বিবেচনা করা হয়৷‌ বাগান কর্তারা নিজেদের মধ্যে সপ্তমীর দিন মিটিংয়ে বসছেন বলে জানা গেছে৷‌ ইস্টবেঙ্গলও একই পথে হাঁটতে চলেছে৷‌


ময়দানের দুই বড় ক্লাবেরই স্পনসর ইউ বি গ্রুপ৷‌ কিংফিশার ইস্টবেঙ্গল ও ম্যাকডাওয়েল মোহনবাগানের যে কোম্পানি অ্যাকাউন্ট আছে, সেগুলোই বন্ধ করার আদেশ ই ডি-র৷‌ কারণ, ওই অ্যাকাউন্টে ৭৫ শতাংশ টাকা প্রধান স্পনসর ইউ বি-র হলেও, বাকি ২৫ শতাংশ টাকা ক্লাব দুটির৷‌ ই ডি সূত্রে খবর, সেই টাকার মধ্যেই সারদার কয়েক কোটি টাকা রয়েছে৷‌ সেই কারণে এমন সিদ্ধাম্ত৷‌ ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগানের পাশাপাশি কালীঘাট ও ভবানীপুরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টও বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ব্যাঙ্কগুলোকে৷‌ এই চারটি ক্লাবেরই সহ-স্পনসর ছিল সারদা, বিভিন্ন সময়ে৷‌ সারদা তদম্তে সি বি আই এবং ই ডি নামার পর ময়দানের এই চারটি ক্লাবকে তদম্তের জালে নিয়ে আসা হয়৷‌ বারবার দুই প্রধানের কর্তারা গিয়ে দেখা করেন ই ডি কর্তাদের সঙ্গে৷‌ নানান কাগজপত্রও দিয়ে আসেন বলে দাবি ক্লাবগুলোর৷‌ কিন্তু তার পর হঠাৎ কেন ই ডি এভাবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিল, তা বুঝতে পারছে না ক্লাবগুলো৷‌ পেছনে 'চক্রাম্তের' কথা বলছেন কর্তারা৷‌


মাথায় হাত পড়ে গেছে ইস্টবেঙ্গল কর্তাদের৷‌ যে দুটি অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার নির্দেশ এসেছে, সেই অ্যাকাউন্ট থেকে ক্লাব ফুটবলারদের মাইনে দেয়৷‌ এমনকী মালিদেরও মাইনে দেওয়া হয়৷‌ সবচেয়ে বড় অ্যাকাউন্ট৷‌ সেই অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার ফলে ফুটবলারদের কীভাবে মাইনে দেওয়া হবে তা নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে মিটিংয়ে বসেন ক্লাব কর্তারা৷‌ ষষ্ঠীর দুপুরে লাল-হলুদ সচিব কল্যাণ মজুমদার, সহ-সচিব শাম্তিরঞ্জন দাশগুপ্ত, কার্যকরী সমিতির সদস্য ঋত্বিক দাস, কোষাধ্যক্ষ দেবু সমাদ্দার ও রাজা গুহরা জরুরি মিটিংয়ে বসেন৷‌ ইস্টবেঙ্গল সচিব কল্যাণ মজুমদার জানিয়েছেন, মঙ্গলবারই একটি লিখিত আবেদনপত্র পাঠানো হয়েছে ই ডি-কে৷‌ যেখানে বলা হয়েছে বিষয়টি আবার পুনর্বিবেচনা করার জন্য৷‌ সচিব কল্যাণ মজুমদারের বক্তব্য হল, 'আমাদের আবেদন করা ছাড়া এই মুহূর্তে কোনও উপায় নেই৷‌ সত্যি, বারবার আমাদের যাওয়ার পরও ই ডি কেন এমন সিদ্ধাম্ত নিল তা বুঝতে পারছি না৷‌ আমরা তদম্তে কোথাও অসহযোগিতা করিনি৷‌ সব সময় সাহায্য করেছি৷‌ এখন উৎসবের সময়৷‌ আগামী কাল থেকে দীর্ঘ ছুটি৷‌ জানি না আমরা কোথা থেকে কী করব৷‌ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে৷‌ কোথা থেকে এবার আমরা ফুটবলারদের টাকা দেব? আমরা আরও আতঙ্কিত হতাম যদি সামনেই কোনও খেলা থাকত৷‌ তখনই ফুটবলারদের টাকা দিতে হত৷‌ সেটা না পারলে তার প্রভাব ম্যাচে পড়তে বাধ্য৷‌' ই ডি-কে লেখা চিঠিতে ইস্টবেঙ্গল জানিয়েছে, ক্লাব কোনও বাণিজ্যিক সংগঠন নয়৷‌ প্রায় ১০০ বছরের একটা সামাজিক সংগঠন৷‌ সুতরাং এটা বিবেচনা করে দেখা উচিত৷‌ লাল-হলুদ কর্তারা চিম্তিত বিদেশি ফুটবলারদের মাইনে দেওয়া নিয়েই৷‌ 'আমরা জানি না বিদেশিদের কীভাবে মাইনে দেব৷‌ বিদেশিরা টাকা না পেলে একবার যদি ফিফায় নালিশ করে, তা হলে সর্বনাশ হয়ে যাবে৷‌ ভারতীয় ফুটবলের বদনাম হবে৷‌ আবেদনপত্রে আমরা ই ডি ডিরেক্টরের কাছে সময় চেয়েছি৷‌ উনি যদি সময় দেন তা হলে তাঁর সঙ্গে আমরা গিয়ে সরাসরি কথা বলব৷‌' ইস্টবেঙ্গল সচিব সবচেয়ে বেশি ভয় পাচ্ছেন যাতে ডিফল্টার না হয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল৷‌ 'দয়া করে আমাদের ডিফল্টার করবেন না৷‌ ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের একটা সুনাম আছে৷‌ আমাদের ডিফল্টার করতে দেব না৷‌ যেভাবে হোক খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলব৷‌' তার পরেই বলে ওঠেন ইস্টবেঙ্গল সচিব যে, 'কোনও রাজনৈতিক তকমা নেই বলেই বোধহয় আমাদের এই অবস্হা৷‌'


ব্যাঙ্ক মঙ্গলবার বন্ধ হয়ে যাওয়ার দরুন মোহনবাগান ক্লাবকে ফোন করে জানাতে পারেনি৷‌ ই ডি-র নির্দেশ পৌঁছে গেছে ব্যাঙ্কে৷‌ পুজোর পরেই ব্যাঙ্ক খুললেই অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে৷‌ বাগানের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টটিও অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের৷‌ মোহনবাগান সচিব অঞ্জন মিত্র বলেন, 'আমরা শুনেছি৷‌ এখনও ব্যাঙ্কের সরকারি ফোন পাইনি৷‌ পেলেই জরুরি ভিত্তিতে আমি কার্যকরী সমিতির সভা ডাকব৷‌ সেই সভায় যা সিদ্ধাম্ত নেওয়া হবে সেইমতো ব্যবস্হা নেওয়া হবে৷‌ তবে এই মুহূর্তে সিকিম গভর্নর্স গোল্ড কাপে আদৌ খেলতে যাওয়া হবে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে৷‌ চূড়াম্ত সিদ্ধাম্ত নেওয়া হয়নি৷‌' মুখে এ কথা বাগান-সচিব বললেও, বুধবার বাগানের শীর্ষ কর্তারা নিজেদের মধ্যে বৈঠক করবেন৷‌ ক্লাবের এক শীর্ষ কর্তা বলেই ফেললেন, 'সমস্যা ভয়ঙ্কর বাড়ল৷‌ জানি না কীভাবে ফুটবলারদের পেমেন্ট করা হবে৷‌ সত্যি ঘোরতর সঙ্কটে পড়লাম আমরা৷‌' অপর ক্লাব ভবানীপুরের কর্তা বিষ্ণু চক্রবর্তী জানিয়েছেন, 'অনেক দিন ধরেই শুনেছি ই ডি আমাদের ডাকবে৷‌ আমরা মানসিকভাবে তৈরি৷‌ কাগজপত্র নিয়ে চলে যাব৷‌' কালীঘাট ক্লাবের কর্তা বাবলু কোলের বক্তব্য হল, 'এখনও ফোন পাইনি৷‌ দেখা যাক কী করব৷‌ ক্লাবের বাকিদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধাম্ত নেওয়া হবে৷‌' ইস্টবেঙ্গল সচিব জানিয়েছিলেন, প্রয়োজনে মোহনাবাগানের সঙ্গে ই ডি-র কাছে দরবার করতে রাজি৷‌ শুনে বাগান সচিব অঞ্জন মিত্র বলেন, 'এখনও কথা হয়নি৷‌ ইস্টবেঙ্গল জানালে নিশ্চয়ই ভেবে দেখব৷‌'


No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

PalahBiswas On Unique Identity No1.mpg

Tweeter

Blog Archive

Welcome Friends

Election 2008

MoneyControl Watch List

Google Finance Market Summary

Einstein Quote of the Day

Phone Arena

Computor

News Reel

Cricket

CNN

Google News

Al Jazeera

BBC

France 24

Market News

NASA

National Geographic

Wild Life

NBC

Sky TV